Tag: কুলাউড়া

  • কুলাউড়া জাফির কালেকশনের স্বত্বাধিকারী রুমান আর নেই।

    কুলাউড়া জাফির কালেকশনের স্বত্বাধিকারী রুমান আর নেই।

    ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।কুলাউড়া দক্ষিন বাজারের স্থানীয় বাসিন্দা,জাফির কালেকশনের সত্ত্বাধীকারি মাজহারুল ইসলাম রুমান আর নেই। আজ রাত ১.৩০ মিনিটের সময় সিলেট একটি প্রাইভেট হাসপাতালে পৃথিবীর মায়া ছেড়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন, ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন, মরহুমের জানাজার নামাজ পরবর্তীতে জানানো হবে, মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তারই ছোট ভাই জামান।

  • কুলাউড়ায় আগামী পৌরসভার নির্বাচনে বিএনপি’র মেয়র প্রার্থী কে হবেন বাচ্চু না সজল 

    কুলাউড়ায় আগামী পৌরসভার নির্বাচনে বিএনপি’র মেয়র প্রার্থী কে হবেন বাচ্চু না সজল 

    জেলা প্রতিনিধি: আমি মো: জয়নাল আবেদীন বাচ্চু,১৯৭৮ সালে ন্যাপ (মশিউর রহমান) এর ছাত্র সংগঠন জাতীয় ছাত্র সমাজের মাধ্যমে ছাত্র রাজনীতি শুরু করি। ১৯৭৯ সালে ১লা জানুয়ারী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠা হলে ছাত্রদলে আমি যোগদান দেই, কুলাউড়া উপজেলায় ছাত্রদলকে সংগঠিত করে ১৯৭৯ সালের জুলাই মাসে উপজেলা ছাত্রদলের কাউন্সিলে উপজেলা সভাপতি নির্বাচিত হই, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস শহীদ (হাসনপুর) পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে ছাত্রদলের দ্বিতীয় কাউন্সিলে পুনরায় তিন বৎসরের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হই, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মজিদ, ১৯৮৭ সাল থেকে যুবদলের রাজনীতিতে জড়িত হয়ে ৫/৬ বছর যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করি,১৯৯৩ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত উপজেলা বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করি। 
    
    ২০০১ সাল থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত পৌর বিএনপির আহবায়কের দায়িত্ব পালন করি। ২০০৩ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করি। ২০০৫ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করি। ২০১৯ সালে উপজেলা বিএনপির কাউন্সিলারদের ভোটে সভাপতি নির্বাচিত হয়ে আজ পর্যন্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছি। ১৯৯৯ সালে পৌরসভার প্রথম নির্বাচনে কমিশনার নির্বাচিত হয়ে পরপর ৫ বার ৯নং ওয়ার্ডের ভোটাদের ভোটে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়ে তাদের সেবা করে আসছি। 
    
    ২০০৪ সাল থেকে ২০১১ সাল এবং ২০১৮ সালে প্যানেল মেয়র হিসাবে পৌরবাসীর। আগামীতে পরিবেশ পরিস্থিতি অনুকুলে থাকলে মেয়র নির্বাচিত হয়ে পৌরবাসীর সেবা করতে চাই। পরিবেশ পরিপস্থিতি অনুকুল বলতে বুঝাইতে চেয়েছি যে, আগামী জাতীয় নির্বাচনের পর আল্লাহর রহমতে বিএনপির ক্ষমতায় গিয়ে দলীয় সমর্থনের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে আর দল যদি আমার রাজনৈতিক ভাবে আমাকে সমর্থন করে আমি মেয়র পদে নির্বাচন করবো। 
    
    গত ০৫/০৮/২০২৪ইং তারিখে দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হওয়ার পর উপজেলা বিএনপির কোষাধ্যক্ষ আব্দুল মান্নানের বাড়ীতে আমি নিজে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কুলাউড়া ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির ৩ বারের নির্বাচিত সভাপতি মো: বদরুজ্জামান সজল, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো: সুফিয়ান আহমদ, উপজেলা বিএনপির কোষাধ্যক্ষ আব্দুল মন্নান সহ আমরা মৌখিক ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আমি মেয়র পদে নির্বাচন করবো আর বদরুজ্জামান সজল, উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করবেন। আমি বর্তমানে আমার ৯নং ওয়ার্ড ও পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে যখন আমার পরিচিত লোকদের মতামত জানার জন্য যোগাযোগ করতেছি তখন, অনেকে বলতেছেন সজল ও নাকি যোগাযোগ করতেছেন।
    
    আমি তখন তাহাদেরকে বলতেছি যোগাযোগ করা প্রত্যেকের অধিকার আছে, সব কিছু বিবেচনা করে সিদ্ধান্তের পয়জন আমি মনে করি। দলের মতের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে দল যদি আমাকে ওতবা (সজল কে) বা অন্য কাউকে প্রার্থী কে সমর্থন দেয় তাহলে আমি ও উপজেলা সভাপতি হিসাবে তার পক্ষে কাজ করব। স্বৈরাচারী সরকারের আমলে গত উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সম্পাদক দুইজন একি পদে প্রার্থী হওয়ায় দুজনের কি পরিনতী হয়েছে তাহাতো সবার অজানা নয়। নির্বাচন হলে সজলের কাছে আমার অনুরোধ দুই জন প্রতিদন্দীতা করে দুইজন ক্ষতিগ্রস্থ না হয়ে, আমি ও আপনি পৌর সভার নয়টি ওয়ার্ডের প্রত্যেক ওয়ার্ড থেকে আপনার মনোনীত ৫১ একান্ন জন ভোটারের তালিকা করুন (পুরুষ মহিলা) ৫১  ৯ = ৪৫৯ জন হবে।
    
    এ ৪৫৯ জন সম্মানিত লোকদেরকে নিয়ে আমরা দুইজন মিলে একটি সভার আয়োজন করব ঐ সভা থেকে অধিকাংশের মতামত যাহার পক্ষে আসবে তিনি প্রার্থী হবো। প্রয়োজনে ঐ ৪৫৯ জনের মধ্যে গোপন ভোটের ব্যবস্থা করে মতামত নেওয়া যেতে পারে। ৯নং ওয়ার্ড আমার নিজের ওয়ার্ড ঐ ওয়ার্ডের লোকজন আমাকে পরপর ০৫ বার বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী করে কাউন্সিলার নির্বাচিত করেছে। আমি তাদের কাছে চির কৃতজ্ঞ। আগামী পৌর নির্বাচনের আগে আমি ৯নং ওয়ার্ডবাসী পুরুষ/মহিলা নিয়ে বসে তাদের মতামতের ভিত্তিতে আমি চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব। সম্মানিত পৌরবাসীর কাছে আমার আকুল আবেদন আমি আগামী পৌর নির্বাচনে মেয়র হিসাবে প্রার্থী হলে আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন, আমাকে সাহায্য সহযোগিতা করবেন। আমার মার্কায় আপনাদের মুল্যবান ভোট দিলে চির কৃতজ্ঞ থাকিব।
    
    সজল স মনোনীত পৌরসভার ৯ ওয়ার্ডের ৪৫৯ জনকে আমি ও সজল মিলে দাওয়াত দিয়ে তাদের সাথে বসে সিদ্ধান্ত নিলে ভালো হয়। সজল সহ যে সমস্ত সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ আমার এই লেখাটি পড়বেন তাদের মতামত ফেইসবুকের মাধ্যমে জানালে কৃতজ্ঞ থাকিবো।
  • কুলাউড়ায় আগামী পৌর নির্বাচনে ভোটার ও দলের সিদ্ধান্তে বিএনপির মেয়র প্রার্থী বাচ্চু – সজল 

    কুলাউড়ায় আগামী পৌর নির্বাচনে ভোটার ও দলের সিদ্ধান্তে বিএনপির মেয়র প্রার্থী বাচ্চু – সজল 

     

     

     

     

     

    জেলা প্রতিনিধি।

    আমি মো: জয়নাল আবেদীন বাচ্চু,১৯৭৮ সালে ন্যাপ (মশিউর রহমান) এর ছাত্র সংগঠন জাতীয় ছাত্র সমাজের মাধ্যমে ছাত্র রাজনীতি শুরু করি। ১৯৭৯ সালে ১লা জানুয়ারী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের  হাতে গড়া ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী  ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠা হলে ছাত্রদলে আমি যোগদান দেই,  কুলাউড়া উপজেলায় ছাত্রদলকে সংগঠিত করে ১৯৭৯ সালের জুলাই মাসে উপজেলা ছাত্রদলের কাউন্সিলে উপজেলা সভাপতি নির্বাচিত হই, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস শহীদ (হাসনপুর) পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে ছাত্রদলের দ্বিতীয় কাউন্সিলে পুনরায় তিন বৎসরের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হই, সাধারণ সম্পাদক  আব্দুল মজিদ, ১৯৮৭ সাল থেকে যুবদলের রাজনীতিতে জড়িত হয়ে ৫/৬ বছর যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদকের  দায়িত্ব পালন করি,১৯৯৩ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত উপজেলা বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করি। ২০০১ সাল থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত পৌর বিএনপির আহবায়কের দায়িত্ব পালন করি। ২০০৩ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করি। ২০০৫ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করি। ২০১৯ সালে উপজেলা বিএনপির   কাউন্সিলারদের  ভোটে সভাপতি নির্বাচিত হয়ে আজ পর্যন্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছি। ১৯৯৯ সালে পৌরসভার প্রথম নির্বাচনে কমিশনার নির্বাচিত হয়ে পরপর ৫ বার ৯নং ওয়ার্ডের ভোটাদের ভোটে  কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়ে তাদের সেবা করে আসছি। ২০০৪ সাল থেকে ২০১১ সাল এবং ২০১৮ সালে প্যানেল মেয়র হিসাবে পৌরবাসীর। আগামীতে পরিবেশ পরিস্থিতি অনুকুলে থাকলে মেয়র নির্বাচিত হয়ে পৌরবাসীর সেবা করতে চাই। পরিবেশ পরিপস্থিতি অনুকুল বলতে বুঝাইতে চেয়েছি যে, আগামী জাতীয় নির্বাচনের পর আল্লাহর রহমতে বিএনপির ক্ষমতায় গিয়ে দলীয় সমর্থনের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে আর দল যদি আমার রাজনৈতিক ভাবে  আমাকে সমর্থন করে আমি মেয়র পদে নির্বাচন করবো। গত ০৫/০৮/২০২৪ইং তারিখে দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হওয়ার পর উপজেলা বিএনপির কোষাধ্যক্ষ আব্দুল মান্নানের বাড়ীতে আমি নিজে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কুলাউড়া ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির ৩ বারের নির্বাচিত সভাপতি মো: বদরুজ্জামান সজল, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো: সুফিয়ান আহমদ, উপজেলা বিএনপির কোষাধ্যক্ষ আব্দুল মন্নান সহ আমরা মৌখিক ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আমি মেয়র পদে নির্বাচন করবো আর বদরুজ্জামান সজল, উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করবেন। আমি বর্তমানে আমার ৯নং ওয়ার্ড ও পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে যখন আমার পরিচিত লোকদের মতামত জানার জন্য যোগাযোগ করতেছি তখন, অনেকে বলতেছেন সজল  ও নাকি যোগাযোগ করতেছেন। আমি তখন তাহাদেরকে বলতেছি যোগাযোগ করা প্রত্যেকের অধিকার আছে, সব কিছু বিবেচনা করে সিদ্ধান্তের পয়জন আমি মনে করি। দলের মতের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে দল যদি আমাকে ওতবা (সজল কে) বা অন্য কাউকে প্রার্থী কে সমর্থন দেয় তাহলে আমি ও উপজেলা সভাপতি হিসাবে তার পক্ষে কাজ করব। স্বৈরাচারী সরকারের আমলে গত উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সম্পাদক  দুইজন একি পদে প্রার্থী হওয়ায় দুজনের কি পরিনতী হয়েছে তাহাতো সবার অজানা নয়।  নির্বাচন হলে সজলের কাছে আমার অনুরোধ দুই জন প্রতিদন্দীতা করে দুইজন ক্ষতিগ্রস্থ না হয়ে, আমি ও আপনি  পৌর সভার নয়টি ওয়ার্ডের প্রত্যেক ওয়ার্ড থেকে আপনার মনোনীত ৫১ একান্ন জন ভোটারের তালিকা করুন (পুরুষ মহিলা) ৫১  ৯ = ৪৫৯ জন হবে। এ ৪৫৯ জন সম্মানিত লোকদেরকে নিয়ে আমরা দুইজন মিলে একটি সভার আয়োজন করব ঐ সভা থেকে অধিকাংশের মতামত যাহার পক্ষে আসবে তিনি প্রার্থী হবো। প্রয়োজনে ঐ ৪৫৯ জনের মধ্যে গোপন ভোটের ব্যবস্থা করে মতামত নেওয়া যেতে পারে। ৯নং ওয়ার্ড আমার নিজের ওয়ার্ড ঐ ওয়ার্ডের লোকজন আমাকে পরপর ০৫ বার বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী করে  কাউন্সিলার নির্বাচিত করেছে। আমি তাদের কাছে চির কৃতজ্ঞ। আগামী পৌর নির্বাচনের আগে আমি ৯নং ওয়ার্ডবাসী পুরুষ/মহিলা নিয়ে বসে তাদের মতামতের ভিত্তিতে আমি চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব। সম্মানিত পৌরবাসীর কাছে আমার আকুল আবেদন আমি আগামী পৌর নির্বাচনে মেয়র হিসাবে প্রার্থী হলে আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন, আমাকে সাহায্য সহযোগিতা করবেন। আমার মার্কায় আপনাদের মুল্যবান ভোট দিলে চির কৃতজ্ঞ থাকিব।

    সজল স মনোনীত পৌরসভার ৯ ওয়ার্ডের ৪৫৯ জনকে আমি ও সজল  মিলে দাওয়াত দিয়ে তাদের সাথে  বসে সিদ্ধান্ত নিলে ভালো হয়। সজল  সহ যে সমস্ত সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ আমার এই লেখাটি পড়বেন তাদের মতামত ফেইসবুকের মাধ্যমে জানালে কৃতজ্ঞ থাকিবো।

  • কুলাউড়ায় আগামী পৌর নির্বাচনের আগে ভোটার ও দলীয় সিদ্ধান্তে মেয়র পদে বাচ্চু-সজল                     

    কুলাউড়ায় আগামী পৌর নির্বাচনের আগে ভোটার ও দলীয় সিদ্ধান্তে মেয়র পদে বাচ্চু-সজল                     

     

    জেলা প্রতিনিধি।

             আমি মো: জয়নাল আবেদীন বাচ্চু,১৯৭৮ সালে ন্যাপ (মশিউর রহমান) এর ছাত্র সংগঠন জাতীয় ছাত্র সমাজের মাধ্যমে ছাত্র রাজনীতি শুরু করি। ১৯৭৯ সালে ১লা জানুয়ারী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের  হাতে গড়া ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী  ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠা হলে ছাত্রদলে আমি যোগদান দেই,  কুলাউড়া উপজেলায় ছাত্রদলকে সংগঠিত করে ১৯৭৯ সালের জুলাই মাসে উপজেলা ছাত্রদলের কাউন্সিলে উপজেলা সভাপতি নির্বাচিত হই, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস শহীদ (হাসনপুর) পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে ছাত্রদলের দ্বিতীয় কাউন্সিলে পুনরায় তিন বৎসরের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হই, সাধারণ সম্পাদক  আব্দুল মজিদ, ১৯৮৭ সাল থেকে যুবদলের রাজনীতিতে জড়িত হয়ে ৫/৬ বছর যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদকের  দায়িত্ব পালন করি,১৯৯৩ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত উপজেলা বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করি। ২০০১ সাল থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত পৌর বিএনপির আহবায়কের দায়িত্ব পালন করি। ২০০৩ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করি। ২০০৫ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করি। ২০১৯ সালে উপজেলা বিএনপির   কাউন্সিলারদের  ভোটে সভাপতি নির্বাচিত হয়ে আজ পর্যন্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছি। ১৯৯৯ সালে পৌরসভার প্রথম নির্বাচনে কমিশনার নির্বাচিত হয়ে পরপর ৫ বার ৯নং ওয়ার্ডের ভোটাদের ভোটে  কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়ে তাদের সেবা করে আসছি। ২০০৪ সাল থেকে ২০১১ সাল এবং ২০১৮ সালে প্যানেল মেয়র হিসাবে পৌরবাসীর। আগামীতে পরিবেশ পরিস্থিতি অনুকুলে থাকলে মেয়র নির্বাচিত হয়ে পৌরবাসীর সেবা করতে চাই। পরিবেশ পরিপস্থিতি অনুকুল বলতে বুঝাইতে চেয়েছি যে, আগামী জাতীয় নির্বাচনের পর আল্লাহর রহমতে বিএনপির ক্ষমতায় গিয়ে দলীয় সমর্থনের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে আর দল যদি আমার রাজনৈতিক ভাবে  আমাকে সমর্থন করে আমি মেয়র পদে নির্বাচন করবো। গত ০৫/০৮/২০২৪ইং তারিখে দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হওয়ার পর উপজেলা বিএনপির কোষাধ্যক্ষ আব্দুল মান্নানের বাড়ীতে আমি নিজে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কুলাউড়া ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির ৩ বারের নির্বাচিত সভাপতি মো: বদরুজ্জামান সজল, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো: সুফিয়ান আহমদ, উপজেলা বিএনপির কোষাধ্যক্ষ আব্দুল মন্নান সহ আমরা মৌখিক ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আমি মেয়র পদে নির্বাচন করবো আর বদরুজ্জামান সজল, উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করবেন। আমি বর্তমানে আমার ৯নং ওয়ার্ড ও পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে যখন আমার পরিচিত লোকদের মতামত জানার জন্য যোগাযোগ করতেছি তখন, অনেকে বলতেছেন সজল  ও নাকি যোগাযোগ করতেছেন। আমি তখন তাহাদেরকে বলতেছি যোগাযোগ করা প্রত্যেকের অধিকার আছে, সব কিছু বিবেচনা করে সিদ্ধান্তের পয়জন আমি মনে করি। দলের মতের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে দল যদি আমাকে ওতবা (সজল কে) বা অন্য কাউকে প্রার্থী কে সমর্থন দেয় তাহলে আমি ও উপজেলা সভাপতি হিসাবে তার পক্ষে কাজ করব। স্বৈরাচারী সরকারের আমলে গত উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সম্পাদক  দুইজন একি পদে প্রার্থী হওয়ায় দুজনের কি পরিনতী হয়েছে তাহাতো সবার অজানা নয়।  নির্বাচন হলে সজলের কাছে আমার অনুরোধ দুই জন প্রতিদন্দীতা করে দুইজন ক্ষতিগ্রস্থ না হয়ে, আমি ও আপনি  পৌর সভার নয়টি ওয়ার্ডের প্রত্যেক ওয়ার্ড থেকে আপনার মনোনীত ৫১ একান্ন জন ভোটারের তালিকা করুন (পুরুষ মহিলা) ৫১  ৯ = ৪৫৯ জন হবে। এ ৪৫৯ জন সম্মানিত লোকদেরকে নিয়ে আমরা দুইজন মিলে একটি সভার আয়োজন করব ঐ সভা থেকে অধিকাংশের মতামত যাহার পক্ষে আসবে তিনি প্রার্থী হবো। প্রয়োজনে ঐ ৪৫৯ জনের মধ্যে গোপন ভোটের ব্যবস্থা করে মতামত নেওয়া যেতে পারে। ৯নং ওয়ার্ড আমার নিজের ওয়ার্ড ঐ ওয়ার্ডের লোকজন আমাকে পরপর ০৫ বার বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী করে  কাউন্সিলার নির্বাচিত করেছে। আমি তাদের কাছে চির কৃতজ্ঞ। আগামী পৌর নির্বাচনের আগে আমি ৯নং ওয়ার্ডবাসী পুরুষ/মহিলা নিয়ে বসে তাদের মতামতের ভিত্তিতে আমি চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব। সম্মানিত পৌরবাসীর কাছে আমার আকুল আবেদন আমি আগামী পৌর নির্বাচনে মেয়র হিসাবে প্রার্থী হলে আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন, আমাকে সাহায্য সহযোগিতা করবেন। আমার মার্কায় আপনাদের মুল্যবান ভোট দিলে চির কৃতজ্ঞ থাকিব।

    সজল স মনোনীত পৌরসভার ৯ ওয়ার্ডের ৪৫৯ জনকে আমি ও সজল  মিলে দাওয়াত দিয়ে তাদের সাথে  বসে সিদ্ধান্ত নিলে ভালো হয়। সজল  সহ যে সমস্ত সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ আমার এই লেখাটি পড়বেন তাদের মতামত ফেইসবুকের মাধ্যমে জানালে কৃতজ্ঞ থাকিবো।

  • কুলাউড়ায় শুক্রবার ও শনিবার ৩ ফিডারে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ

    কুলাউড়ায় শুক্রবার ও শনিবার ৩ ফিডারে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ

    জেলা প্রতিনিধি।

    কুলাউড়া’য় প্রকল্পের কাজের জন্য কাল শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ও শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ৩টি ফিডারে বিদ্যু সরবরাহ বন্ধ থাকবে।

    বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের বিষয়টি জানান বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা প্রকল্পের সিলেট কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সালেহ।

    তিনি জানান, প্রকল্পের আওতাধীন ১১ কেভি লাইনের কাজের জন্য শুক্রবার ভোর ৫টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত উপজেলা ও কাদিপুর ফিডার এবং শনিবার সকাল ৭টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত হাসপাতাল ফিডারে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে।

    গ্রাহকদের সাময়িক এ অসুবিধার জন্য তিনি দুঃখপ্রকাশ করেছেন।

  • কুলাউড়ায় অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পরিবহন শ্রমিক সমাবেশ

    কুলাউড়ায় অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পরিবহন শ্রমিক সমাবেশ

     

    কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি

    মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পরিবহন শ্রমিক সদস্যদের নিয়ে শ্রমিক সমাবেশ-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন কুলাউড়া উপজেলা শাখার উদ্যোগে মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাতে শহরের একটি হোটেলে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে কুলাউড়া উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের তিন শতাধিক পরিবহন শ্রমিক উপস্থিত ছিলেন।বাংলাদেশ পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

    কুলাউড়া উপজেলা সভাপতি বেলাল আহমদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারী মোহাম্মদ আলাউদ্দিনের প্রাণবন্ত সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট মহানগরের সভাপতি এডভোকেট জামিল আহমদ রাজু।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের মৌলভীবাজার জেলা উপদেষ্টা মাওলানা আব্দুর রহমান,কুলাউড়া উপজেলা উপদেষ্টা মোহাম্মদ আবদুল হামিদ খান, খন্দকার আব্দুস সোবহান, পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের মৌলভীবাজার জেলা সভাপতি মোহাম্মদ কামাল আহমদ, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সিলেট জেলা দক্ষিণে সাধারণ সম্পাদক জুলহাস হোসেন বাদল, সিলেট জেলা দক্ষিণের ট্রেড ইউনিয়ন সম্পাদক এডভোকেট মাজহারুল হক।অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, কুলাউড়া উপজেলা উপদেষ্টা মোহাম্মদ জাকির হোসেন, অধ্যাপক আব্দুল মুন্তাজিম, রাজানুর রহিম ইফতেখার,

    নির্মান শ্রমিক মৌল:-২৭ এর সভাপতি আবুল কাশেম আজাদ, দোকান শ্রমিক মৌল:- ১০ এর সভাপতি সুলতান আহমদ চৌধুরী, পরিবহন শ্রমিক ১২২৩ এর সভাপতি ইসলাম উদ্দিন জ্ঞানী, মাওলানা সাইদুল ইসলাম, ইউনুস আহমদ, আবুল কাশেম আবুল প্রমুখ।

  • মনসুর প্রবাসী কল্যাণ সংস্থার পক্ষ থেকে মাদ্রাসায় চেয়ার বিতরণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

    মনসুর প্রবাসী কল্যাণ সংস্থার পক্ষ থেকে মাদ্রাসায় চেয়ার বিতরণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

     

    কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি।

    মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার কাদিপুর ইউনিয়নের মনসুর প্রবাসী কল্যাণ সংস্থার পক্ষ থেকে মনসুর মাদ্রাসায় চেয়ার বিতরণ, প্রবাসীদের সংবর্ধনা ও অসহায় রোগীদের মধ্যে আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়েছে। ২৩ সেপ্টেম্বর (সোমবার) মনসুর মোহাম্মদিয়া সিনিয়র ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা হল রুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ জালাল খাঁন এর সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক মহিউদ্দিন রিপনের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মাদ্রাসার বাংলা বিভাগের প্রভাষক উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর অধ্যাপক আব্দুল মনতাজিম, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট সমাজসেবক উপজেলা বিএনপি’র যুব বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মোহিত বাবলু এছাড়াও বক্তব্য রাখেন প্রবাসী কল্যাণ সংস্থার অন্যতম কর্ণদার আব্দুল ওয়াদুদ, মাদ্রাসার শিক্ষক জোবায়ের আহমদ হাসানী, আব্দুর রব, এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, পশ্চিম মনসুর জামে মসজিদের সহ সভাপতি খালিছ মিয়া, মোজাহিদ আলী, মাদ্রাসার অবিভাবক সদস্য, সাইফুর রহমান ছানা, আক্তার আলী, কুলাউড়া অনলাইন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল বারী সুহেল, কালের কন্ঠ প্রতিনিধি মাহফুজ শাকিল, শিক্ষক জালাল আহমদ, আব্দুল আজিজ , ইংরেজি প্রভাষক সুলতান আহমদ, প্রবাসী কল্যাণ সংস্থার আরেক কর্ণদার জহির আহমদ আনছর, সংস্থার দেশীয় প্রতিনিধি মুহিবুর রহমান জাবেদ, বাহরাইন প্রবাসী আব্দুল করিম, সৌদি আরব প্রবাসী বাবুল মিয়া কাতার প্রবাসী কবির আহমদ, করিম আহমদ, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য জাহিদ আহমদ, সাকেল আহমদ। অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন অত্র মাদ্রাসার ছাত্র আমির হামজা, এবং অনুষ্ঠান শেষে মোনাজাত পরিচালনা করেন মাদ্রাসার শিক্ষক মাও: মোতাহের আলী।

  • কুলাউড়া  ছাত্রলীগের  সাবেক সাধারণ সম্পাদক  মান্না শ্রীমঙ্গলে গ্রেফতার

    কুলাউড়া  ছাত্রলীগের  সাবেক সাধারণ সম্পাদক  মান্না শ্রীমঙ্গলে গ্রেফতার

     

    মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য মাহবুবুর রহমান মান্নাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

    (২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে শ্রীমঙ্গল শহরের একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেফ°তার করা হয়।
    গ্রেফ°তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম আপছার। তিনি জানান, সকালে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে শ্রীমঙ্গল থানাপুলিশের সহযোগিতায় শ্রীমঙ্গল শহরের একটি বাসা থেকে মান্নাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বি°রুদ্ধে থানায় বিস্ফো°রক আইনে মা’ম’লা রয়েছে।ওসি আরও বলেন, গ্রে’ফ’তা’রের পর দুপুরে তাকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

  • কুলাউড়ায় রাশেদ আলী ফাউন্ডেশনের নতুন ঘরে বেনু মালাকারের পরিবার 

    কুলাউড়ায় রাশেদ আলী ফাউন্ডেশনের নতুন ঘরে বেনু মালাকারের পরিবার 

    জেলা প্রতিনিধি: রুবেল বখস পাভেল।

    মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার সদর ইউনিয়নের জনতা বাজার এলাকায় দিনমজুর বেনু মালাকার শারদীয় দুর্গাপূজার আগেই পেল মাওঃ শাহ্ সৈয়দ রাশেদ আলী ফাউন্ডেশনের নতুন ঘর।রোজ মঙ্গলবার-২৪ সেপ্টেম্বর বিকল ৪টার সময় বেনু মালাকার কাছে আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘরটি হস্তান্তর করে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহিউদ্দিন, কুলাউড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুর রাজ্জাক মাওঃ শাহ্ সৈয়দ রাশেদ আলী ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা সিনিয়র সাংবাদিক এম মোক্তাদির হোসেন,অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন রাশেদ আলী ফাউন্ডেশন এর নির্বাহী সদস্য অনলাইন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল বারী সোহেল, পৌরসভার মহিল কাউন্সিলর তছলিম সুলতানা মনি, পাল্লাকান্দি লংলা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সৈয়দ মোহাম্মদ আলী, কুলাউড়া সদর ইউনিয়নের মহিলা ইউপি সদস্য হাসিনা আক্তার ডলি, সাংবাদিক রফিকুল ইসলাম মামুন,সাংবাদিক রুবেল বখস পাভেল, সংবাদকর্মী  সামসু উদ্দিন বাবু, সংবাদ কর্মী আসিকুল ইসলাম বাবু, সংবাদকর্মী ইব্রাহিম আলী,জাকির, সংবাদকর্মী ময়জুল, সংবাদকর্মী রিয়াদ, সংবাদকর্মী রানা প্রমুখ

    শারদীয় দুর্গাপূজার আগেই নতুন ঘর পেয়ে বেনু মালাকার পরিবারের আনন্দিত।
  • কুলাউড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান মান্না শ্রীমঙ্গলে আটক

    কুলাউড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান মান্না শ্রীমঙ্গলে আটক

     

    প্রতিনিধি কুলাউড়া।

    কুলাউড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য মাহবুবুর রহমান মান্নাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।(২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে শ্রীমঙ্গল শহরের একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেফ°তার করা হয়।গ্রেফ°তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম আপছার। তিনি জানান, সকালে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে শ্রীমঙ্গল থানাপুলিশের সহযোগিতায় শ্রীমঙ্গল শহরের একটি বাসা থেকে মান্নাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বি°রুদ্ধে থানায় বিস্ফো°রক আইনে মা’ম’লা রয়েছে।ওসি আরও বলেন, গ্রে’ফ’তা’রের পর দুপুরে তাকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।