Blog

  • সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার প্রধান আসামি-সহ ৫ জন কে গ্রেপ্তার করা হয়।

    সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার প্রধান আসামি-সহ ৫ জন কে গ্রেপ্তার করা হয়।

    ফয়জুল আলী শাহ ডেস্ক রিপোর্টঃ গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যা মামলার প্রধান আসামিসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। শুক্রবার রাতভর গাজীপুর মহানগর, ঢাকা ও তুরাগ থানাসহ বিভিন্ন এলাকায় পৃথক অভিযানে তাদের আটক করা হয়।

    গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—

    কিটু মিজান (প্রধান আসামি) ও তার স্ত্রী গোলাপী বেগম — ভবানীপুর এলাকা থেকে মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি দক্ষিণ) পুলিশ আটক করে।

    সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলা: প্রধান আসামিসহ ৫ জন গ্রেপ্তার
    সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলা: প্রধান আসামিসহ ৫ জন গ্রেপ্তার

    আল-আমিন — বাসন থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে।

    স্বাধীন — হত্যাকাণ্ডে সরাসরি অংশ নেওয়া এ আসামিকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। হত্যাকাণ্ডে জড়িত সুমনকে গ্রেপ্তার করেছেন
    জিএমপি ডিবি সাউথ

    সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলা: প্রধান আসামিসহ ৫ জন গ্রেপ্তার
    সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলা: প্রধান আসামিসহ ৫ জন গ্রেপ্তার

    গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার জাহিদুল হাসান জানান, ঘটনার পর থেকেই পুলিশের একাধিক টিম ঘটনাটিকে গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু করে। সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে আসামিদের পরিচয় শনাক্ত ও অবস্থান নিশ্চিত করার পর অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

    তিনি আরও বলেন, “তদন্তের স্বার্থে এখন সব তথ্য প্রকাশ করা যাচ্ছে না। তবে অভিযান অব্যাহত রয়েছে, দ্রুতই সকল আসামিকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে।”

    সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলা: প্রধান আসামিসহ ৫ জন গ্রেপ্তার
    সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলা: প্রধান আসামিসহ ৫ জন গ্রেপ্তার

    এর আগে, বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে গাজীপুর মহানগরীর চান্দনা চৌরাস্তা মসজিদ মার্কেটের সামনে প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার আসাদুজ্জামান তুহিনকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

    সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, কয়েকজন যুবক বাদশা নামে এক ব্যক্তিকে চাপাতি দিয়ে আক্রমণ ও ধাওয়া করছিল। এ সময় তুহিন পাশ থেকে ভিডিও ধারণ শুরু করলে দুর্বৃত্তরা ক্ষিপ্ত হয়ে তার ওপর হামলা চালায়। শত শত মানুষের সামনে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তাকে হত্যা করে পালিয়ে যায়।

    আহত বাদশা জানান, চৌরাস্তা পার হওয়ার সময় এক নারী তার কাছে টাকা চাইলে তিনি অস্বীকার করে তাকে চড় মারেন। পরে নারীর সঙ্গে থাকা সন্ত্রাসীরা বাদশার ওপর হামলা চালায়। তুহিন ঘটনাটি ভিডিও করছিলেন বলেই তারা তাকে টার্গেট করে হত্যা করে।

  • নোয়াখালীতে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যু

    নোয়াখালীতে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যু

    সাংবাদিক ফয়জুল আলী শাহ: নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে ভয়াবহ এক সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের সাত সদস্য প্রাণ হারিয়েছেন। বুধবার (৬ আগস্ট) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে চন্দ্রগঞ্জ পূর্ব বাজার এলাকায় একটি যাত্রীবাহী মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের রহমতখালী খালে পড়ে গেলে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে তিনজন শিশু রয়েছে।

    মাইক্রোবাসটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ওমান ফেরত প্রবাসী বাহারকে নিয়ে লক্ষ্মীপুরে ফিরছিল। পথিমধ্যে তাদের বাড়ি থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটার দূরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। মাইক্রোবাসের দরজা লক থাকায় অনেকেই বাইরে বের হতে পারেননি, ফলে পানির স্রোতে গাড়িটি দ্রুত তলিয়ে যায়। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা পর উদ্ধারকাজ শেষ হলে সাতজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

    নিহতরা হলেন– বাহারের মা খুরশিদা বেগম (৫৫), স্ত্রী কবিতা বেগম (৩০), দুই বছরের মেয়ে মিম আক্তার, নানি ফয়জুন নেসা (৮০), ভাইয়ের স্ত্রী লাবনী বেগম (৩০), ভাতিজি লামিয়া আক্তার (৯) ও রেশমি আক্তার (১০)।

    এ ঘটনায় প্রবাসী বাহার, তার বাবা আবদুর রহিম, শ্বশুর ইসকান্দর মির্জা, শ্যালক রিয়াজ, ভাইয়ের আরেক স্ত্রী সুইটি এবং মাইক্রোবাস চালক রাজু প্রাণে বেঁচে যান।

    বেঁচে ফেরা আবদুর রহিম জানান, “আমার ছেলে প্রায় আড়াই বছর পর দেশে আসে। মঙ্গলবার রাতে আমরা ঢাকা থেকে ফিরছিলাম। পথে চন্দ্রগঞ্জ পৌঁছালে হঠাৎ চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। গাড়িটি খালে পড়ে যায় এবং দ্রুত পানির নিচে তলিয়ে যায়। জানালার মাধ্যমে আমরা কয়েকজন বের হতে পারলেও বাকিরা ভেতরেই আটকা পড়ে।”

    দুর্ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উত্তর জয়পুর ইউনিয়নের পশ্চিম চৌপল্লী গ্রামে নেমে আসে শোকের ছায়া। একই পরিবারের সাতজনের মৃত্যুতে এলাকার মানুষ শোকাহত। বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, স্বজনদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে পরিবেশ। অনেকেই কান্নায় বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন, কেউই মানতে পারছেন না এমন আকস্মিক মৃত্যু।

    স্থানীয় প্রশাসন, ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে উদ্ধার তৎপরতা চালায়। এমন হৃদয়বিদারক ঘটনায় গোটা এলাকাজুড়ে চলছে শোক ও বেদনার ছায়া।

  • বাংলাদেশ রেল নিউজ’- মেহেদী হাসানের নামে চাঁদাবাজি ও অপপ্রচারের অভিযোগে থানায় অভিযোগ!

    বাংলাদেশ রেল নিউজ’- মেহেদী হাসানের নামে চাঁদাবাজি ও অপপ্রচারের অভিযোগে থানায় অভিযোগ!

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানায় কথিত এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও অপপ্রচারের অভিযোগ এনে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন আবদুর রাজ্জাক।

    অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ০৪ আগস্ট ২০২৫ ইং তারিখে মেহেদী হাসান,’বাংলাদেশ রেল নিউজ” এর সম্পাদক পরিচয় দিয়ে মোবাইল নং- ০১৭২৪৫৯০২৫৭ থেকে আমাকে কল দিয়ে আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতি অভিযোগ আছে। যা তার সম্পাদিত অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশ করা হবে বলে আমার নিকট ২,০০,০০০/-(দুই লক্ষ) টাকা চাঁদা দাবী করে। এতে আমি অধিকৃত প্রদান করায় আমার বিরুদ্ধে ০৪ আগষ্ট ২০২৫ ইং রেল নিউজ ২৪ অনলাইনে প্রকাশিত ‘রেলে আবদুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড়’ নামে নিউজ প্রকাশ করে যা মিথ্যা, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মানহানিকর।

    আমাকে জড়িয়ে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভানোয়াট। তিনি আরো জানান, যে অভিযোগ তোলা হয়েছে আমার নামে সেখানে বলা হয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ের আন্তঃনগর ট্রেন “এগারো সিন্দুর এক্সপ্রেস” ও “কালনী এক্সপ্রেস”-এর ক্যান্টিনে নিম্নমানের খাবার সরবরাহ ও স্টুয়ার্ডদের বেতন তসরুফের অভিযোগের কথা। সেটি সম্পূর্ন মিথ্যা। যেখানে আমি এগারো সিন্দু এক্সপ্রেস ও কালনী এক্সপ্রেস এর ক্যান্টিন পরিচালনা করি না।

    বাংলাদেশ রেলওয়ের ক্যাটারিং সার্ভিস সংক্রান্ত সভাপত্রে ০৭ নং ক্রমিক এ মোঃ মাসুদুর রহমান, প্রোপাইটার মেসার্স নিউ টপ ক্যাটারার্স এর এগারো সিন্দুর এক্সপ্রেসের ক্যান্টিন পরিচালনা করেন এবং ১৭ নং ক্রমিক এ মোঃ আনোয়ার পারভেজ, প্রোপাইটার, মেসার্স টিপটপ ভোজনালয় এর কালনী এক্সপ্রেসের ক্যান্টিন পরিচালনা করেন। আমি এই দুই আন্তনগর ট্রেন এর ক্যান্টিংন পরিচালনার সাথে সম্পৃত নই।

    প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয় যে, স্টুয়ার্ডদের বেতন তসরুফ। স্টাফদের বেতন বাংলাদেশ রেলওয়ে ট্রেন্ডারের নির্ধারিত দর অনুযায়ী আমার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানে পরিশোধ করলে। ঠিকাদারের চুক্তিপত্র অনুযায়ী তাদের ব্যাংকে একাউন্টের মাধ্যমে পরিশোধ করি। আমাকে জড়িয়ে যে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে সেখানে ভুটান বেভারেজ লিমিটেড পরিচালনা করার কথা করা হয়েছে। ভুটান বেভারেজ লিমিটেডের আমি পরিচালনা করি না।

    আবদুর রাজ্জাক জিডিতে উল্লেখ করেন, “ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুণ্ণ করার উদ্দেশ্যে এই ধরনের মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে। যা মানহানিকর, বিভ্রান্তিকর ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ।”

    পরিশেষে, তিনি এই ধরনের প্রতারণার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সোনাইমুড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ বরাবর জিডি করেন এবং দায়ীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।

  • প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

    প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

    ০৪ আগষ্ট ২০২৫ ইং রেল নিউজ ২৪ অনলাইনে প্রকাশিত ‘রেলে আবদুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড়’ প্রতিবেদনের বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন আব্দুর রাজ্জাক। এক প্রতিবাদপত্রে তিনি প্রতিবেদনে উত্থাপিত অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মানহানিকর বলে উল্লেখ করেছেন।

    প্রতিবাদপত্রে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমাকে জড়িয়ে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পুর্ণ মিথ্যা ও ভানোয়াট। যে অভিযোগ তোলা হয়েছে, সেখানে বলা হয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ের আন্তঃনগর ট্রেন “এগারো সিন্দুর এক্সপ্রেস” ও “কালনী এক্সপ্রেস”-এর ক্যান্টিনে নিম্নমানের খাবার সরবরাহ ও স্টুয়ার্ডদের বেতন তসরুফের অভিযোগ। সেটি সম্পুর্ন মিথ্যা আমি এগারো সিন্দু এক্সপ্রেস ও কালনী এক্সপ্রেস এর ক্যান্টিন পরিচালনা করি না।

    বাংলাদেশ রেলওয়ের ক্যাটারিং সার্ভিস সংক্রান্ত সভাপত্রে ০৭নং ক্রমিক এ মোঃ মাসুদুর রহমান, প্রোপাইটার মেসার্স নিউ টপ ক্যাটারার্স এর এগারো সিন্দুর এক্সপ্রেসের ক্যান্টিন পরিচালনা করেন। এবং ১৭নং ক্রমিক এ মোঃ আনোয়ার পারভেজ, প্রোপাইটার, মেসার্স টিপটপ ভোজনালয় এর কালনী এক্সপ্রেসের ক্যান্টিন পরিচালনা করেন। আমি এই দুই আন্তনগর ট্রেন এর ক্যান্টিং পরিচালনার সাথে সম্পৃত নই।

    প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয় যে, স্টুয়ার্ডদের বেতন তসরুফ। স্টাফদের বেতন বাংলাদেশ রেলওয়ে ট্রেন্ডারের নির্ধারিত দর অনুযায়ী আমার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানে পরিশোধ করলে। ঠিকাদারের চুক্তিপত্র অনুযায়ী তাদের ব্যাংকে একাউন্টের মাধ্যমে পরিশোধ করি। আমাকে জড়িয়ে যে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে সেখানে ভুটান বেভারেজ লিমিটেড পরিচালনা করার কথা করা হয়েছে। ভুটান বেভারেজ লিমিটেডের পরিচালনা আমি করি না ।

    ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্নের উদ্দেশ্যে এ ধরনের অপপ্রচার পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ। যে প্রকাশিত হয়েছে সেটি মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর বলে প্রতিবাদপত্রে উল্লেখ করেন তিনি।

    নিবেদক
    আব্দুর রাজ্জাক

  • বরমচালের ডোবা থেকে কিশোরের লাশ উদ্ধার : পরিচয় চায় পুলিশ 

    বরমচালের ডোবা থেকে কিশোরের লাশ উদ্ধার : পরিচয় চায় পুলিশ 

     

    #দৈনিক কুলাউড়ার কন্ঠ।

    কুলাউড়ার বরমচালের ইসলামাবাদ এলাকায় লাইনের পাশে ডোবা থেকে ১৩বছরে এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করেছে কুলাউড়া থানা পুলিশ।

     

    রবিবার ৩ আগস্ট) সকাল ১০ টার সময় খবর পেয়ে কুলাউড়া থানার পুলিশ বরমচালের ইসলামাবাদ এলাকায় রেল লাইনের ১০থেকে১২ ফুটের মধ্যে ডোবা থেকে অজ্ঞাত এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করা হয়।

     

    এবিষয়ে কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ওমর ফারুক, বলেন, বরমচালের ইসলামাবাদ এলাকায় রেললাইন সংলগ্ন একটি ডোবা থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক কিশোরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তার পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি, প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে, কিশোরের ডান হাত (পক্ষাঘাতগ্রস্ত) পড়নের প্যান্ট খোলা ছিল, সে ওই ডোবার পাশে মলত্যাগ করার সময় ডোবাতে পড়ে গিয়ে মারা যেতে পারে, তার পরিচয় শনাক্তকরণের জন্য কুলাউড়া থানা পুলিশ কাজ করছে‌।

  • সাজাপ্রাপ্ত ওয়াহিদা বেগম আবার রাকাবের এমডি! অপসারণ ও শাস্তির দাবিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ

    সাজাপ্রাপ্ত ওয়াহিদা বেগম আবার রাকাবের এমডি! অপসারণ ও শাস্তির দাবিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ

    নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের (রাকাব) ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অগ্রণী ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়াহিদা বেগম। অথচ মাত্র কিছু মাস আগেই হাইকোর্ট তার বিরুদ্ধে তিন মাসের কারাদণ্ড দেন। বিষয়টি সামনে আসার পর থেকেই ব্যাংকিং মহলে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনা শুরু হয়েছে।

    সাংবাদিক ও জুলাই আন্দোলনের একজন যোদ্ধা জাভেদ হোসেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর একটি লিখিত আবেদন করেছেন। তিনি সেখানে ওয়াহিদা বেগমকে “ফ্যাসিবাদের দোসর” উল্লেখ করে অবিলম্বে তার অপসারণ এবং দৃষ্টান্তমূলক শান্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।

    ২০২৪ সালের ২৩ জানুয়ারি হাইকোর্ট এক রায়ে ওয়াহিদা বেগমসহ অগ্রণী ব্যাংকের আরও ৪ কর্মকর্তাকে আদেশ অমান্য করার দায়ে তিন মাসের কারাদণ্ড দেন। রাজধানীর দিলকুশাস্থ মুন টাওয়ারকে কেন্দ্র করে একটি ঋণসংক্রান্ত মামলায় এ রায় হয়।

    হাইকোর্টের এই রায়ের পরও তার মতো একজন বিতর্কিত কর্মকর্তা কীভাবে আবার এমডি হিসেবে দায়িত্ব পেলেন, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    অভিযোগ রয়েছে, ওয়াহিদা বেগম অগ্রণী ব্যাংকে কর্মরত থাকা অবস্থায় ঘুষ দিয়ে পদোন্নতি এবং বদলি বাণিজ্যে জড়িত ছিলেন। ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানায়, ২০২৪ সালের এক প্রমোশনে তিনি প্রায় ৪০ জন কর্মকর্তার কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ আদায় করেন।

    এছাড়া, তার বিরুদ্ধে কর্পোরেট গ্যারান্টি ছাড়া ঋণ অনুমোদন, সিন্ডিকেট চালানো, এবং রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে নিয়োগ ও প্রমোশন বাণিজ্য চালানোর অভিযোগও রয়েছে।‌এসব বিষয়ে দুদকে একাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে বলেও জানা গেছে।

    চলতি বছরের ৯ মার্চ ওয়াহিদা বেগম রাকাবের এমডি হিসেবে যোগদান করেন। ব্যাংকিং মহলের অনেকেই আশঙ্কা করছেন, তিনি আগের সিন্ডিকেট ও দুর্নীতির ধারা আবারো সক্রিয় করছেন।

    রাজশাহীর স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা বলছেন,
    “একজন দণ্ডপ্রাপ্ত, বিতর্কিত ও দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তার এভাবে গুরুত্বপূর্ণ পদে ফিরে আসা শুধু অর্থনৈতিক নয়, প্রশাসনিকভাবেও ঝুঁকিপূর্ণ।”

    সাংবাদিক জাভেদ হোসেন তার আবেদনে বলেন, “যে কর্মকর্তা হাইকোর্টে দণ্ডিত হয়েছেন, যিনি দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত, তাকে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে রাখা যায় না। এর মাধ্যমে বিচার বিভাগের আদেশ, প্রশাসনের নৈতিকতা এবং ব্যাংকিং খাতের জবাবদিহিকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে।”

    তিনি দ্রুত ওয়াহিদা বেগমকে এমডি পদ থেকে অপসারণ করে তার বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানান।

  • নারী সংগীতশিল্পীর ওপর হামলা ও সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারের অভিযোগ

    নারী সংগীতশিল্পীর ওপর হামলা ও সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারের অভিযোগ

    নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর রমনা থানাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অফিসের সামনে এক নারী সংগীতশিল্পীর ওপর শারীরিক হামলা, স্বর্ণালঙ্কার ছিনতাই ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচারের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী রায়হান সুলতানা নিহা (৪০) রমনা মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

    রায়হান সুলতানা নিহা চট্টগ্রামের বাসিন্দা। তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির তালিকাভুক্ত সংগীতশিল্পী। ইতোমধ্যে তিনি দেশের বাইরে বিভিন্ন সংগীত অনুষ্ঠানেও অংশ নিয়েছেন।

    নিহা বলেন, গত ২৫ জুলাই রাত ১০টার দিকে শিল্পকলা একাডেমি ও দুদক কার্যালয়ের সামনে একটি দম্পতির ঝগড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। পূর্বপরিচিত পারভীন আক্তার নাদিয়া ও তার স্বামীকে তর্কে লিপ্ত দেখে আমি পরিস্থিতি শান্ত করতে এগিয়ে যাই। সে সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন আমার প্রতিবেশী নাহার তমা (৩৬), মিনি খান (৫৫) এবং আরও তিন-চারজন অজ্ঞাত ব্যক্তি।

    নিহা বলেন, “আমি এগিয়ে যেতেই তমা কোনো কারণ ছাড়াই আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করেন। প্রতিবাদ করায় তিনি আমাকে গলা চেপে ধরেন, চুল ধরে মাটিতে ফেলে দেন এবং তার সঙ্গে থাকা অন্যরা মিলে আমাকে মারধর করেন।”

    “মাটিতে পড়ে গেলে তমা আমার গলার ৮ আনার স্বর্ণের চেইন, ব্যাগে থাকা ১১ হাজার ৫০০ টাকা, একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাগজপত্র ছিনিয়ে নেন এবং দ্রুত স্থান ত্যাগ করেন,” বলেন নিহা।

    তিনি আরও বলেন, ঘটনার পর তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন। এরপর থেকেই অজ্ঞাত বিভিন্ন নম্বর থেকে তার মোবাইলে প্রাণনাশের হুমকি আসছে। হুমকির ভাষ্য ছিল, “তোর সিনিয়রদের আমরা আওয়ামী লীগের দোসর বানিয়ে জেলে পাঠাব। বাঁচতে চাইলে টাকা রেডি রাখ।”

    শারীরিক হামলার পাশাপাশি, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগও এনেছেন নিহা। তাঁর ভাষায়, “তারা আমার নামে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মিথ্যা তথ্য, বিকৃত ছবি এবং মানহানিকর বক্তব্য ছড়িয়ে দিচ্ছে, যা আমার ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনকে চরমভাবে প্রভাবিত করছে।”

    ফেসবুকে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ

    ভুক্তভোগীর অভিযোগ, অভিযুক্ত নাহার তমার একটি আপত্তিকর ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে, যা তার (তমার) কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তমার নামে একটি সংগীত একাডেমি থাকলেও তিনি পেশাগত সংগীতশিল্পী নন। সেই একাডেমির আড়ালে তিনি অনৈতিক কাজ ও মাদকে সেবন কারি এবং মাদক ব্যবসায়ী কর্মকাণ্ডে জড়িত বলে স্থানীয়রা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।তমা বিভিন্ন জনের কাছে ভিন্ন ভিন্ন নাম প্রকাশ করে থাকেন যেমন সামাজিক ফেসবুকে নাম রয়েছে রুবিনা নাউব তমা।

    শিল্পীর নামে অপসংস্কৃতিতে জড়িত রয়েছে যে সকল শিল্পীগন তাদের কে আইনের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক কাশি দাবি করেন একাডেমির আশে পাশের সাধারণ মানুষ ।

  • কুলাউড়ায় ব্যবসায়ীর প্রায় ১০ লাখ টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনতাই সিএনজি দিয়ে 

    কুলাউড়ায় ব্যবসায়ীর প্রায় ১০ লাখ টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনতাই সিএনজি দিয়ে 

     

    রুবেল বখস পাভেল, কুলাউড়া।

    কুলাউড়া পৌর শহরে এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে প্রায় দশ লাখ টাকা ও একটি মোবাইল ফোন ছিনতাই হয়েছে। সোমবার (২৮ জুলাই) রাত আনুমানিক ১০টায় সাদেকপুর রোড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী, উত্তরবাজারের মজুমদার ফ্যাশন ও মানি এক্সচেঞ্জের স্বত্বাধিকারী মিজানুর রহমান মজুমদার, মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) কুলাউড়া থানায় মৌখিক অভিযোগ দায়ের করেছেন।

    মিজানুর রহমান জানান, দোকান বন্ধ করে টাকা ভর্তি ব্যাগ নিয়ে বাসায় ফেরার পথে একটি সিএনজি অটোরিকশা তার পথ আটকায়। চালকসহ তিন ছিনতাইকারী তার হাতের দুটি টাকার ব্যাগ ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়।

    খবর পেয়ে কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওমর ফারুক এবং মৌলভীবাজার জেলা গোয়েন্দা শাখার অফিসার ইনচার্জ সুদীপ্ত শেখর ভট্টাচার্য ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ওসি ওমর ফারুক জানিয়েছেন, পুলিশ ছিনতাইকারীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করছে এবং একাধিক দল মাঠে কাজ করছে। এ ঘটনায় ব্যবসায়ী মহলে উদ্বেগ ও ক্ষোভ বিরাজ করছে।জেলা গোয়েন্দা সংস্থার ইন্সপেক্টর (ওসি) সুদীপ্ত শেখর মুঠোফোনে বলেন কুলাউড়া থানা পুলিশের সাথে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের টিম মাঠে কাজ করছে।এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুলাউড়া সাকেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো:আজমল হোসেন জানান ব্যবসায়ির মৌখিক অভিযোগ পেয়েছি এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গোয়েন্দা পুলিশ সহ মাঠে গতরাত থেকে কয়েকটি টিম কাজ করছে।

  • কুলাউড়া থানা এরিয়ার ফুটপাত দখল মুক্ত করল: পুলিশ প্রশাসন

    কুলাউড়া থানা এরিয়ার ফুটপাত দখল মুক্ত করল: পুলিশ প্রশাসন

    রুবেল বখস পাভেল, কুলাউড়া।

     

    দৈনিক কুলাউড়ার কন্ঠ সহ একাধিক সংবাদ প্রচারের পর, কুলাউড়া থানা পুলিশ প্রশাসনের টনক লড়ে। সোমবার ২৮ জুলাই ২০২৫)

     

    আজ দুপুরে বড়লেখা, জুড়ী ও কুলাউড়া থানার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সার্কেল) মোঃ আজমল হোসেনের নির্দেশে,

     

    কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ওমর ফারুকের নেতৃত্বে, সেকেন্ড অফিসার ফরহাদ মাতব্বর, এসআই মোস্তাফিজ, সঙ্গে ফোর্স, থানা এরিয়ার সম্মুখে ফুটপাত ও সড়ক দখল করে অবৈধ ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ।

     

    এসময় থানা এরিয়া স্টেশন চৌমুহনী থেকে কুলাউড়া (সার্কেল) অফিস পর্যন্ত ফুটপাত দখল মুক্ত করা হয়।

     

    মুঠোফোনে ফুটপাত দখল মুক্ত অভিযানের বিষয়ে জানতে চাইলে, কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ওমর ফারুক, বলেন, কুলাউড়া ( সার্কেল) স্যারের নির্দেশে, এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে ।

     

    আরো বলেন, উপজেলা প্রশাসনের সাথে কথা বলে, কুলাউড়া পৌর শহরের প্রধান সড়কের দুই পাশ দখল করে অবৈধ ভাবে যারা, ফুটপাতে ব্যবসা করেছে,তাদেরকে উচ্ছেদ করে, কটর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। যাতে পুনরায় আবার কেউ ফুটপাত দখল করতে পারে না।

  • কুলাউড়া বিএনপির সভাপতি কে হচ্ছেন শওকতুল ইসলাম শকু না জয়নাল আবেদীন বাচ্চু

    কুলাউড়া বিএনপির সভাপতি কে হচ্ছেন শওকতুল ইসলাম শকু না জয়নাল আবেদীন বাচ্চু

    রুবেল বখস পাভেল, কুলাউড়া।

     

    আসন্ন কুলাউড়া উপজেলা বিএনপি’র কাউন্সিলে সভাপতি পদ নিয়ে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখা দিয়েছে। উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত এই গুরুত্বপূর্ণ ইউনিটের নেতৃত্বভার কে পাচ্ছেন, তা নিয়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে চলছে ব্যাপক আলোচনা। সভাপতি পদে এবার দুজন হেভিওয়েট প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন – আলহাজ্ব শওকতুল ইসলাম শকু এবং জয়নাল আবেদীন বাচ্চু।

     

     

     

     

    সভাপতি পদপ্রার্থী আলহাজ্ব শওকতুল ইসলাম শকু তার দীর্ঘ রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা নিয়ে নির্বাচনী মাঠে নেমেছেন। এর আগে তিনি মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সহ-সভাপতির গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও, তিনি কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির দুই বারের সফল সভাপতি হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি উপজেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক কমিটির সিনিয়র সদস্য হিসেবে কাজ করছেন।

     

    আলহাজ্ব শওকতুল ইসলাম শকু দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, “আমাকে এই উপজেলা বিএনপির সভাপতি পদে নির্বাচিত করলে, আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সহ সকলকে নিয়ে এই উপজেলা বিএনপিকে আরও সুসংগঠিত করতে সহজ হবে।” তার এই বক্তব্য দলের মধ্যে ঐক্য ও সংহতি বজায় রাখার উপর জোর দেয়।

     

     

     

     

    অপরদিকে, সভাপতি পদপ্রার্থী জয়নাল আবেদীন বাচ্চু কুলাউড়া উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে পরিচিত। তিনি উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি এবং পৌর কাউন্সিলর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধি হিসেবে জয়নাল আবেদীন বাচ্চু এবার সভাপতি পদে নির্বাচিত হওয়ার জন্য আশাবাদী।

     

    তিনি দেশ ও প্রবাসে অবস্থানরত উপজেলা বিএনপি’র সকল নেতাকর্মী, সমর্থক এবং ভোটারদের কাছে সহযোগিতা ও দোয়া প্রার্থী হয়েছেন। তিনি তাদের মূল্যবান ভোটের মাধ্যমে সভাপতি পদে নির্বাচিত করার জন্য আকুল আবেদন জানিয়েছেন।

     

    আসন্ন কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির কাউন্সিলকে সামনে রেখে দুই সভাপতি পদপ্রার্থীই উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীদের কাছে তাদের মূল্যবান ভোট ও সমর্থন চেয়ে ব্যাপক জনসংযোগ করছেন। কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির আগামী দিনের নেতৃত্ব কে দেবেন, তা জানতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন তৃণমূল থেকে শীর্ষ পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।