Blog

  • বড়লেখায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শায়িত হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা সফিক উদ্দিন

    বড়লেখায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শায়িত হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা সফিক উদ্দিন

     

    হানিফ পারভেজ : প্রতিনিধি বড়লেখা।

    মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সফিক উদ্দিন কে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে।

    বুধবার দুপুর ২.২০ মিনিটের সময় বড়লেখা উপজেলার দাসের বাজার ইউনিয়নের সুড়িকান্দি গ্রামের কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।

    সফিক উদ্দিন দীর্ঘদিন যাবৎ বার্ধক্যজনিত রোগে ভূগছিলেন।মঙ্গল বার সকালে নিজ বাড়িতে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

    মৃত্যুকালে ২ পুত্র ও ১ কন্যাসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী আত্মীয়-স্বজন রেখে যান। জীবদ্বশায় তিনি বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ বড়লেখা উপজেলার সাবেক কামান্ডার পদে দায়িত্ব পালন করেন।

    বড়লেখা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও বড়লেখা পৌর প্রশাসক মো.আসলাম সারোয়ারের নেতৃত্বে একদল পুলিশ তাঁকে গার্ড অব অনার প্রদান করে। এ সময় বিউগলে বেজে উঠে করুন সুর।

    পরে সুড়িকান্দি জামে মসজিদ প্রাঙ্গনে মরহুমের জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।

  • কুলাউড়ায় নির্বিঘ্নে পূজা উদযাপনের আহবান সেনাবাহিনীর

    কুলাউড়ায় নির্বিঘ্নে পূজা উদযাপনের আহবান সেনাবাহিনীর

     

    রুবেল বখস পাভেল: জেলা প্রতিনিধি

    কুলাউড়া, জুড়ী ও বড়লেখা উপজেলার বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেছেন লে: কর্ণেল সাজ্জাদুল আহসান। দূর্গাপূজা উপলক্ষে পূজা মণ্ডপের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে মঙ্গলবার দিনব্যাপী তিন উপজেলার বিভিন্ন মণ্ডপ পরিদর্শন করেন তিনি।

     

    মঙ্গলবার বিকালে সিলেট বিভাগের সবচেয়ে বড় এবং ভক্তপ্রিয় পূজা মণ্ডপ কুলাউড়ার কাদিপুর ইউনিয়নের শিববাড়ী পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন লে: কর্ণেল সাজ্জাদুল আহসান। এসময় তাঁর সাথে ছিলেন মেজর আকিব ও ক্যাপ্টেন আল ইমরান আদনান।

     

    পরিদর্শন শেষে লে: কর্ণেল বলেন, আসন্ন দূর্গাপূজা নির্বিঘ্নে এবং উৎসবমূখর পরিবেশে উদযাপনের লক্ষ্যে সেনাবাহিনী সার্বক্ষণিক তদারকিতে থাকবে। বিশেষ করে সিলেট বিভাগের সবচেয়ে বড় এই শিববাড়ী পুজা মণ্ডপে প্রচুর দর্শনার্থীদের আগমন ঘটে। কাজেই শিববাড়ী পুজা মণ্ডপে যাতে সকল ধরনে নিরাপত্তা নিশ্চিত হয় সে ব্যাবস্থা নিচ্ছে সেনাসহ আইনশৃংখলা বাহিনী।

    এব্যাপারে কুলাউড়া ক্যাম্পের ক্যাপ্টেন আল ইমরান আদনান জানান, দূর্গা পূজার সার্বিক নিরাপত্তায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কাজ করবে। অত্যন্ত সৌহার্দপূর্ন পরিবেশে এবার দূর্গা পূজা পালিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

  • কুলাউড়ার জয়চন্ডীতে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে খাদ্য সামগ্রী বিতর

    কুলাউড়ার জয়চন্ডীতে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে খাদ্য সামগ্রী বিতর

     

    জেলা প্রতিনিধি

    মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার জয়চন্ডী ইউনিয়নে শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কুলাউড়া ক্যাম্পের তত্ত্বাবধানে চা-শ্রমিক ও সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে জয়চন্ডী ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে ৩ শতাধিক পরিবারের মধ্যে এ খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

    জয়চন্ডী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রব মাহাবুবের সভাপতিত্বে এবং সাবেক ছাত্রনেতা, বিশিষ্ট সমাজসেবক রাহাত সিপারের সঞ্চালনায় উক্ত খাদ্য বিতরণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কুলাউড়া ক্যাম্পের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার সৈয়দ হাসানুজ্জামান, ওয়ারেন্ট অফিসার মাহবুব রহমনা এবং সার্জেন্ট আমিনুল ইসলাম।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন, জয়চন্ডী ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মোহাম্মদ আবদুল বারী, ওয়ার্ড সদস্য ফজলুল আউয়াল, মো: মনু মিয়া, বিমল দাস, আজমল আলী, শংকর উরাং, জাহাঙ্গীর হোসেন, মিলন বৈদ্য, আলিম আহমদ। সংরক্ষিত মহিলা সদস্য, নেহারুন বেগম, সীমা রানী চুনার প্রমুখ।

    জয়চন্ডী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রব মাহাবুব জানান, ইউনিয়নের ৯ টি ওয়ার্ড থেকে চা-শ্রমিক ও সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবারের মধ্যে যারা একেবারে অসহায় তাদেরকে বাছাই করে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে প্রাপ্ত এই খাদ্য সহায়তাগুলো দেওয়া হয়েছে।

  • শিল্পীদের হাতের ছোঁয়ায় মাটির প্রতিমা হয়ে উঠছে অপরূপ

    শিল্পীদের হাতের ছোঁয়ায় মাটির প্রতিমা হয়ে উঠছে অপরূপ

    মিঠুন পাল, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি: সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। উৎসবকে ঘিরে পটুয়াখালীর গলাচিপায় ২৮টি মণ্ডপে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। শিল্পীদের হাতের ছোঁয়ায় মাটির প্রতিমা হয়ে উঠছে অপরূপ। একই সঙ্গে দুর্গোৎসবকে পরিপূর্ণ করতে দিনরাত মন্দিরগুলোতে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি। আগামী ৯ অক্টোবর মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। এদিকে শারদীয় দুর্গোৎসবে শান্তি-শৃঙ্খলা ও উৎসবের আমেজ বজায় রাখতে সেনাবাহিনী মাঠে রয়েছে। সেই সঙ্গে পূজা চলাকালীন গুজব রটনাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও সজাগ অবস্থায় রয়েছে। জেলা প্রশাসন এবং পুলিশ বিভাগের পক্ষ থেকে পূজা উদযাপন পরিষদের নেতা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধিদের নিয়ে দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা হয়েছে। জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষ্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য ২৪ ঘন্টা নিয়স্ত্রন কক্ষ খোলা হয়েছে। উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের তথ্যমতে, গলাচিপা পৌরসভার ৩ টি  মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজার আয়োজন চলছে। এছাড়া আমখোলা ইউনিয়নে ২ টি মণ্ডপে, গোলখালী ৪টি মণ্ডপে, রতনদী তালতলী ইউনিয়নে ১ টি, ডাকুয়া ইউনিয়নে ৫ টি, চিকনিকান্দি ইউনিয়নে ৪ টি, কলাগাছিয়া ইউনিয়নে ১ টি , বকুলবাড়িয়া ইউনিয়নে ৩টি, চরকাজল ইউনিয়নে ৩টি মণ্ডপে ও চরবিশ্বাস ইউনিয়নে ২টি মণ্ডপে দুর্গাপূজার জন্য প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন করা হয়েছে। পূজামন্ডপ ঘুরে দেখা গেছে, দ্রুতগতিতে চলছে দুর্গোৎসবের প্রস্তুতির কাজ। দম ফেলার ফুরসত নেই কারিগর থেকে শুরু করে তোরণ নির্মাণ ও আলোকসজ্জার কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর। মণ্ডপে মণ্ডপে কাজ করছেন স্বেচ্ছাসেবকরাও। প্রতিমায় চলছে শেষ মুহূর্তের রং তুলির আঁচড়। প্রতিমা তৈরিতে ভাস্করদের কল্পনায় দেবী দুর্গার অনিন্দ্য সুন্দর রূপ দিতে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে এই কাজ। কোথাও কোথাও প্রতিমা তৈরির মাটির কাজ শেষ হয়েছে। এখন প্রতিমা সাজাতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন শিল্পীরা। প্রতিটি প্রতিমাকে রং-তুলির নিপুণ আঁচড়ে রাঙাতে ব্যস্ত শিল্পীরা। চলছে সাজসজ্জার কাজও। শিল্পীর নিখুঁত হাতের ছোঁয়ায় সেজে উঠছে দেবী দুর্গা, শিব, লক্ষ্মী, সরস্বতী, কার্তিক, গণেশ, অসুরসহ অন্যান্য প্রতিমা। এ ছাড়া কোনো কোনো প্রতিমায় আবার পরানো হচ্ছে শাড়ি, হাতের বালাসহ অন্যান্য গহনা। পাশাপাশি আলোকসজ্জা, প্যান্ডেল তৈরি, মণ্ডপ ও তার আশপাশে সাজসজ্জার কাজসহ নানা কাজেও ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন পূজার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা।

    প্রতিমা তৈরিতে কারিগরদের ব্যস্ততায় জানান দিচ্ছে দেবী দুর্গার আগমনী বার্তা। ফলে দুর্গা উৎসব উপলক্ষে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মধ্যেও বিরাজ করছে সাজ সাজ রব। কেউ কেউ কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ মোর্সেদ তোহা জানান, দুর্গা পূজা সামনে রেখে এরই মধ্যে উপজেলা প্রশাসন প্রস্তুতিমূলক সভা করেছে।পূজা মণ্ডপের নিরাপত্তায়, আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে পুলিশ, আনসার,স্বেচ্ছাসেবক মোতায়ন থাকবে ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সার্বক্ষণিক টহলে থাকবেন।

  • কুলাউড়ায় জয়চন্ডী তে ইতালি প্রবাসী রাজুকে সম্মাননা প্রদান

    কুলাউড়ায় জয়চন্ডী তে ইতালি প্রবাসী রাজুকে সম্মাননা প্রদান

     

     

     

     

     

    রুবেল বখস পাভেল জেলা প্রতিনিধি।

     

    কুলাউড়া উপজেলার জয়চন্ডী ইউনিয়নের মিটুপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের সিজি গ্রুপের পক্ষ থেকে ইউরোপিয়ান (ইতালী) প্রবাসী মোহিতুর রহমান রাজুকে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। রোববার (৬ অক্টোবর) দুপুরে এ উপলক্ষে ক্লিনিকে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

     

    কমিউনিটি ক্লিনিকের সিজি গ্রুপের সভাপতি, ইউপি সদস্য বিমল দাসের সভাপতিত্বে এবং ক্লিনিকের সিএইচ সিপি কামাল আহমদের সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, ইউরোপিয়ান প্রবাসী মোহিতুর রহমান রাজু। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মৌলভীবাজার জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি খন্দকার লুৎফুর রহমান।

     

    অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, দিলদারপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষক মোতাহীর আলী চৌধুরী কনা স্যার, জয়চন্ডী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ, সিজি সদস্য ও সাবেক মেম্বার লোকমান মিয়া, সিজি সদস্য আশুক আহমদ।

     

    বক্তব্যকালে প্রবাসী রাজু বলেন, সরকারের পাশাপাশি এই কমিউনিটি ক্লিনিক কেন্দ্রীক ৫ বছর মেয়াদি একটি স্বাস্থ্যসেবা প্রজেক্ট হাতে নিয়েছি। এলাকার অসহায় গরীব মানুষের কথা চিন্তা করে বিনামূল্যে আগামী ৫ বছর এখানে আগত শিশুদের জন্য নেবু লাইগেশন, ডায়াবেটিস রোগীদের চেকআপ, গর্ভবতী মায়েদের চেকআপ, অটিস্টিক বাচ্চাদের উন্নত হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়াসহ স্বাস্থ্যসেবামুলক বেশ কয়েকটি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই প্রজেক্টটি আগামী ৫ বছর সুন্দরভাবে পরিচালনা করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

  • কুলাউড়া নিয়ম না মেনে ইচ্ছেমতো স্কুলে যান শিক্ষকরা মানেন না সরকারি নিয়ম

    কুলাউড়া নিয়ম না মেনে ইচ্ছেমতো স্কুলে যান শিক্ষকরা মানেন না সরকারি নিয়ম

    রুবেল বখস পাভেল : জেলা প্রতিনিধি।

    মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়ম না মেনে ইচ্ছামাফিক স্কুলে যান প্রধান শিক্ষকসহ অন্যান্য শিক্ষকরা। এমনকি স্কুলে নিজেদের সুবিধামতো গিয়ে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষরও করেন তারা। শিক্ষকদের এমন খামখেয়ালিপনায় শিক্ষার্থীরাও স্কুলে আসতে আগ্রহ হারাচ্ছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান।

    রবিবার (৬ অক্টোবর) সকাল ৯-১০টা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সরেজমিনে গিয়ে এমন চিত্র দেখতে পান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শাহ জহুরুল হোসেন, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইফতেখায়ের হোসেন ভূঁঞা।

    স্থানীয় সূত্র জানায়, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সকাল ৯টায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকার কথা। কিন্তু প্রধান শিক্ষকসহ অন্যান্য শিক্ষক ও কর্মচারীরা ১০টার আগে বিদ্যালয়েই আসেন না। এমন অভিযোগ পাওয়ার পর রবিবার সকাল ৯-১০টা পর্যন্ত কাদিপুর ইউনিয়নে অবস্থিত আমতৈল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর কৌলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হোসেনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন।

    জয়চণ্ডী ইউনিয়নে অবস্থিত গৌরীশংকর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মীরশংকর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও আলমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহ জহুরুল হোসেন। এ সময় অভিযোগের সত্যতা পান তারা। উপজেলার আরো ১৪টি প্রাইমারি স্কুল পরিদর্শন করে অভিযোগের সত্যতা পান উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইফতেখায়ের হোসেন ভূঁঞা।

    শিক্ষার্থীরা জানায়, স্যাররা ১০টায় আসেন।

    এরপর ক্লাস শুরু হয়। এ কারণে তারা সাড়ে ৯টার পর স্কুলে আসে। ওই তিনটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে পাওয়া না গেলেও অন্য শিক্ষকরা জানান, অনেক সময় বিভিন্ন কাজ থাকার কারণে এবং বাড়ি দূরে হওয়ায় বিদ্যালয়ে ঠিক সময়ে আসা যায় না।

    উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহ জহুরুল হোসেন বলেন, ‘অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিদ্যালয়গুলো পরিদর্শনে যাই। সকাল ৯-১০টা পর্যন্ত এসব বিদ্যালয়ে সব শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা আসেনি।

    তিনি বলেন, ‘সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে গিয়ে মীরশংকর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তিনজন শিক্ষক, ১১ জন শিক্ষার্থী, ৯টা ২৭ মিনিটে গৌরিশংকর বিদ্যালয়ে তিনজন শিক্ষক, শিক্ষার্থী একজনও নেই, ৯টা ৩৯ মিনিটে আলমপুর বিদ্যালয়ে তিনজন শিক্ষক ও চারজন শিক্ষার্থীকে পাওয়া যায়। এমন দৃশ্য দেখে মনে হয়েছে, শিক্ষকরা সব সময় সরকারি নিয়ম না মেনে নিজেদের মতো বিদ্যালয়ে যাচ্ছেন। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অবহিত করব।’

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘আমতৈল প্রাইমারি স্কুলে সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে প্রধান শিক্ষকসহ আরেকজন শিক্ষক অনুপস্থিত ছিলেন। তখন ক্লাস শুরু হয়নি। হোসেনপুর প্রাইমারি স্কুলে সকাল ১০টায় তিনজন শিক্ষক উপস্থিত থাকলেও কোনো ক্লাস শুরু হয়নি। এমন দৃশ্য দেখে খুবই হতবাক হয়েছি। এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। এ ছাড়া সময়মতো বিদ্যালয়ে উপস্থিত হওয়ার জন্য উপজেলার সব শিক্ষককে নিয়ে সোমবার শিক্ষক সমাবেশ করা হবে, যাতে করে শিক্ষকদের মধ্যে শৃঙ্খলা ও গতিশীলতা ফিরে আসে।’

    এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইফতেখায়ের হোসেন ভূঁঞা বলেন, প্রথম দিনের উপজেলার ২০টি স্কুল পরিদর্শন করা হয়েছে। এর মধ্যে বেশির ভাগ স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষার্থী সময়মতো উপস্থিত হয় না এমন অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। শিক্ষার্থীদের পাঠদানের জন্য সরকারি সময়সূচি নির্ধারণ করা আছে। নির্ধারিত সময়ে যেসব শিক্ষক স্কুলে উপস্থিত হন না তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

  • কুলাউড়ায় কর্মচারী নিয়োগে প্রধান শিক্ষকের ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ

    কুলাউড়ায় কর্মচারী নিয়োগে প্রধান শিক্ষকের ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ

     

     

     

     

     জাকির আহমদ চৌধুরী : প্রতিনিধি কুলাউড়া।

    কুলাউড়া উপজেলার জালালাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুজাহিদ ইসলামের বিরুদ্ধে ৩য় শ্রেণির কর্মচারী আয়া ও নৈশপ্রহরী পদে নিয়োগ দিয়ে মোটা অংকের টাকা নেয়াসহ বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। মুজাহিদুল ইসলাম দুর্নীতিবাজ প্রধান শিক্ষক হিসেবে চিহ্নিত হওয়ায় তার স্থায়ীভাবে নিয়োগ বাতিলের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা। এ ঘটনায় কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ৩ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছেন। ইতোমধ্যে তদন্ত কমিটি প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগের প্রমাণ পেয়েছে।জানা যায়, ২০১২ সালের জুন মাসে কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান সভাপতি রফিকুল ইসলাম রেনুর ক্ষমতার দাপট খাটিয়ে ছোট ভাই মুজাহিদুল ইসলাম জালালাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক পদে নানা নাটকীয়তার মাধ্যমে নিয়োগ লাভ করেন। সেসময় ওই স্কুলের সহকারী শিক্ষক আবুল লেইছ নামে একজন প্রধান শিক্ষক পদে তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী থাকায় নিয়োগ পরীক্ষার দিন সকালে সে যাতে নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে না পারে সেজন্য দলীয় লোকজন দিয়ে তাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে অনত্র বন্দি রাখে। পরে নিয়োগ পরীক্ষা শেষ হলে রাতেই থাকে মুক্ত করে দেওয়া হয়। এ নিয়ে মুজাহিদের বিরুদ্ধে সেসময় অভিযোগ উঠেছিল। সাম্প্রতি ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় স্থানীয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা জালালাবাদ স্কুলের ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নিয়োগ বাণিজ্য, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলেনে শিক্ষার্থীদের হুমকি প্রদান, স্কুলের নৈশপ্রহরীকে হত্যার হুমকি, নির্বাচন ছাড়াই তিনবার ম্যানেজিং কমিটির পকেট কমিটি গঠন ও প্রধান শিক্ষকের বড় ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি রফিকুল ইসলাম রেনু উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সময় প্রকাশ্যে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে বড় ভাইয়ের জন্য ভোট চাওয়ার ঘটনাসহ নানা অনিয়ম দুর্নীতির তথ্য এনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত দিয়েছেন। ইতোমধ্যে তদন্ত কমিটি ১৮ সেপ্টেম্বর সরেজমিন স্কুলে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতির তদন্ত সম্পন্ন করেছেন। এ ব্যাপারে তদন্ত কমিটির সদস্য উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা প্রানেশ চন্দ্র ভর্মা জানান, প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে আমরা সরেজমিন তদন্ত করেছি।
  • কুলাউড়ায় বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন: এসপি জাহাঙ্গীর

    কুলাউড়ায় বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন: এসপি জাহাঙ্গীর

     

     

     

     

    জেলা প্রতিনিধি।

    কুলাউড়ায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে কাদিপুর শিববাড়িসহ বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শন করলেন মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপার এম কে এইচ জাহাঙ্গীর হোসেন।রোজ -বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর ২৪)দুপুরে কুলাউড়াবিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন , এ সময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুদর্শন কুমার রায়, কুলাউড়া (সার্কেল) দীপঙ্কর ঘোষ, কুলাউড়া থানার (ওসি) মো: গোলাম আপছার, হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সাথে আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেন এবং পূজায় জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তার আশ্বাস প্রদান করেন।এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, শিববাড়ি মন্দির সদস্য আচার্য্য পুলক সোম, কাদিপুর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতিক, অনলাইন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল বারী সোহেল, কালবেলা প্রতিনিধি মহিউদ্দিন রিপন, ইউপি সদস্য, মো.আবুল ফাত্তাহ ফাহিম, পেকুর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাকিম নোবেল, মহিলা ইউপি সদস্য জেলি বেগম, জামায়াতে ইসলামী কাদিপুর (ইউপি)সভাপতি আব্দুল করিম, সেক্রেটারি সোলেমান আহমদ, সাবেক ইউপি সদস্য সাহিদ আহমদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা।

  • কুলাউড়া সরকারি কলেজ রোভার স্কাউট গ্রুপ পরিদর্শন করেন জেলা রোভার স্কাউট  প্রতিনিধি

    কুলাউড়া সরকারি কলেজ রোভার স্কাউট গ্রুপ পরিদর্শন করেন জেলা রোভার স্কাউট  প্রতিনিধি

    স্টাফ রিপোর্ট:সামসু উদ্দিন বাবু

     কুলাউড়া সরকারি কলেজ রোভার স্কাউট গ্রুপ পরিদর্শনে  আসেন মৌলভীবাজার জেলা রোভার স্কাউট প্রতিনিধি দল।বৃহস্পতিবার(৩ অক্টোবর ২৪)পরিদর্শনের কারেন মৌলভীবাজার জেলা রোভার স্কাউট সম্পাদক শরিফুল রহমান, সিলেট বিভাগের আর.এস.এল প্রফেসর মো: সেলিম এ.এল.টি, মৌলভীবাজার জেলার কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ডঃ মো: ফজলুল আলী প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কুলাউড়া সরকারি কলেজর অধ্যাক্য ( ভারপ্রাপ্ত) রোভার স্কাউট গ্রুপের সভাপতি আব্দুল হান্নান, সম্পাদক আর.এস.এল সঞ্জিত কুমার দাস, গার্ল ইন আর.এস.এল রোবাইয়া আক্তার চৌধুরী, গ্রুপের

    সিনিয়র রোভার আলো ইসলাম শামিম এস.আর.এম আল শাহরিয়ার রাফি, গ্রুপের সকল রোভার স্কাউট সদস্যরা,

  • কুলাউড়ায় প্রতিভা আদর্শ পাঠাগার ঘাগটিয়া কর্তৃক সংবর্ধিত পৃষ্ঠপোষক শরীফুজ্জামান 

    কুলাউড়ায় প্রতিভা আদর্শ পাঠাগার ঘাগটিয়া কর্তৃক সংবর্ধিত পৃষ্ঠপোষক শরীফুজ্জামান 

    কুলাউড়া সংবাদদাতা :ইব্রাহিম আলী: কুলাউড়া উপজেলার জয়চন্ডী ইউনিয়ন এর ৯নং ওয়ার্ডের ঘাগটিয়া গ্রামে অবস্থিত প্রতিভা আদর্শ পাঠাগার এর অন্যতম পৃষ্ঠপোষক, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী- সমাজসেবী জনাব শরিফুজ্জামান চৌধুরী তপন এর সাথে এক মতবিনিময় সভা ও সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রতিভা আদর্শ সমাজ কল্যাণ সমিতির সভাপতি জনাব মো: ময়ুব উদ্দিন আহমেদ।
    
    উপস্থিত ছিলেন প্রতিভা আদর্শ পাঠাগারের স্থানীয় সহায়ক প্রতিনিধি জনাব মোঃ বজলুর রহমান ও সাবেক সভাপতি মোঃ রুমেল খান সহ পাঠাগারের বর্তমান সকল সদস্য-শুভাকাঙ্ক্ষী ও পরিচালক বৃন্দ। পাঠাগারের সহ-সাধারণ সম্পাদক মুরাদ খানের উপস্থাপনায় পাঠাগার পরিচালনা কমিটির পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন পাঠাগারের সাধারণ সম্পাদক জনাব জুনাব আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জনাব ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ, সহ- সভাপতি মো: আব্দুল আহাদ, সহ- সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের চৌধুরী হেলাল, পাঠাগার সম্পাদক - আব্দুল ওয়াহিদ শাফিন প্রমুখ।
    
    মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জনাব তপন চৌধুরী বলেন " গ্রামীণ উন্নয়ন ও বিকাশে সামাজিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার বিকল্প নেই, বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধশালী দেশ হিসাবে গড়ে তুলতে সুশিক্ষিত-সুনাগরিক প্রজন্ম তৈরির প্রয়োজন আর তার জন্য বই পড়ার বিকল্প কিছুই নেই", তিনি সব বয়সের মানুষকে বেশি-বেশি করে বই পড়তে উৎসাহিত করেন এবং উপহার হিসেবে 'বই' সবার প্রথম পছন্দ হওয়া উচিৎ বলে মনে করেন তিনি।
    
    জানা যায় দেশের শীর্ষ স্থানীয় রাজনৈতিক সংগঠন জাতীয়তাবাদীদল বিএনপির সাথে সম্পৃক্ত থাকায় প্রতিপক্ষের রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় পড়ে দেশের বাহির যুক্তরাজ্যে অবস্থান করছিলেন তিনি,গত ৫ আগষ্টের ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানের পর সুযোগ হলে দীর্ঘ একযুগ পর নিজ গ্রাম ও এলাকার মানুষের সাথে বসে কথা বলার সুযোগ হওয়ায় তৃপ্তির ছাপ পরিলক্ষিত হয় উনার। সামাজিক ও রাজনৈতিক সাবেক ও বর্তমান দায়িত্ব পালন করেছেন' ও করছেন : শরীফুজ্জামান চৌধুরী তপন', উপদেষ্টা: ইউ কে বিসমিল্লাহ চ্যারিটি।আহবায়ক: ইউ কে ব্লাড ডোনার গ্রুপ।সভাপতি মৌলভীবাজার জেলা বিএনপি পরিবার যুক্তরাজ্য। 
    
    যুক্তরাজ্য বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম-সম্পাদক। মৌলভীবাজার জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক।এ সময় উনার পৈতৃক নিবাস ঘাগটিয়া গ্রামেই হওয়ায় উপস্থিতি সকলেই গ্রামের উন্নতি সাধিত হওয়ার লক্ষে বিস্তর আলোচনা করেন এবং গ্রামের উত্তর উত্তর সাফল্য ও মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখতে সকল ধরনের উদ্যোগে এক সাথে কাজ করার অঙ্গিকার বদ্ধ হন সবাই। 
    
    তিনি প্রতিভা আদর্শ পাঠাগারের সকল কার্যক্রমে নিজেকে আরো বেশি আত্মনিয়োগ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।পাঠাগারের দায়িত্বশীল সকলেই সংবর্ধিত মহোদয়ের উদ্দেশ্যে বলেন 'আমরা প্রতিভা আদর্শ পাঠাগার এর পক্ষ থেকে জনাব শরিফুজ্জামান চৌধুরী তপন সাহেবের সুদীর্ঘ -সুস্থ জীবন কামনা করছি।  আমরা আশা করছি বাংলাদেশের গ্রামীণ উন্নয়ন ও বিকাশে তার শ্রম ও মেধার যোগ্য প্রতিদান হবে সমাজের সব জায়গায়, উনার উত্তরোত্তর মঙ্গল ও সাফল্য কামনা করছি।