Blog

  • কুলাউড়া ইসলামী চার দলের বৈঠক অনুষ্ঠিত 

    কুলাউড়া ইসলামী চার দলের বৈঠক অনুষ্ঠিত 

    জেলা প্রতিনিধি।

    মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলায় জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর উপজেলা নেতৃবৃন্দের যৌথ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

     

    ১৮ নভেম্বর, সোমবার কুলাউড়া শহরস্থ মদীনাতুল উলূম মাদরাসায় যৌথ সভায় স্থানীয় রাজনীতিতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্থানীয় সমস্যার সমাধান এবং বাতিল বিরোধী মতবাদ প্রতিহত করতে ঐক্যমত পোষণ করেন সকল দলের নেতৃবৃন্দ।

     

    যৌথ সভায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস কুলাউড়া উপজেলা শাখা সভাপতি মাওলানা ইউনুস আহমদের সভাপতিত্বে প্রস্তাবনা পেশ করেন কুলাউড়া উপজেলা জমিয়তের সভাপতি মাওলানা আজির উদ্দীন এবং খেলাফত মজলিস কুলাউড়া উপজেলা সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম কুতুব।

     

    সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কুলাউড়া উপজেলা শাখার সাবেক সভাপতি হাফেজ মতিউর রহমান, খেলাফত মজলিস কুলাউড়া উপজেলা সভাপতি আখম শাহীন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস কুলাউড়া উপজেলা সহ সভাপতি মাওলানা আব্দুস সালাম, কুলাউড়া উপজেলা জমিয়তের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মাহদী হাসান কামাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা সাইদুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন কুলাউড়া উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, খেলাফত মজলিস কুলাউড়া উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা এমদাদুক হক, খেলাফত মজলিস নেতা নেছার আহমদ, জমিয়ত নেতা মাওলানা কামরুল ইসলাম, মাওলানা নজরুল ইসলাম, মাওলানা আবু নছর খালেদ প্রমুখ।

     

    যৌথ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে চারদলের সমন্বয়ে “কওমি ইসলামি ঐক্য পরিষদ কুলাউড়া” নামে একটি সমন্বয় সংগঠনের প্রস্তাবনা গৃহীত হয়। এতে চারদলের চারজন সভাপতিতে আহবায়ক এবং চারজন সাধারণ সম্পাদককে যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে রাখা হয়। এ ছাড়াও কুলাউড়া উপজেলাধীন সকল কওমি মাদরাসার মুহতামিম অত্র সমন্বয় সংগঠনের উপদেষ্টা ও চারদলের দলীয় উপদেষ্টাদের উপদেষ্টা হিসেবে রাখার সীদ্ধান্ত হয়। পাশাপাশি সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ছাড়া চারদল থেকে তিনজন করে আহবায়ক কমিটিতে সদস্য করার সীদ্ধান্ত হয়।

  • বড়লেখায় খাদিমুল কোরআন পরিষদের ৩ দিনব্যাপী মহাসম্মেলন শুরু 

    বড়লেখায় খাদিমুল কোরআন পরিষদের ৩ দিনব্যাপী মহাসম্মেলন শুরু 

     

     

    হানিফ পারভেজ,বড়লেখা(মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি।

     

    মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার আগর আতরের রাজধানী খ্যাত সুজানগর খাদিমুল কোরআন পরিষদের ২৪তম তাফসীরুল কোরআন মহাসম্মেলন শুরু হয়েছে।

     

    শনি বার (১৬ নভেম্বর) থেকে সুজানগর সিদ্দেক আলী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ১ম দিনের মহাসম্মেলনের প্রধান আকর্ষণ হিসেবে তাফসীর পেশ করেন আন্তর্জাতিক খ্যাতসম্পন্ন বক্তা আলেমে দ্বীন মাওলানা মুফতী জসিম উদ্দিন রহমানী।

     

     

    খাদিমুল কোরআন পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মাওলানা মাহবুব হোসাইন শিবলীর সভাপতিত্বে ও সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মাওলানা আবুল হাসান হাদীর পরিচালনায় এতে তাফসীর পেশ করেন আল্লামা খুরশিদ আলম কাসেমী, মুফতী মেরাজুল হক মাজহারী, মঞ্চে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আজিমগন্জ টাইটেল মাদ্রাসার শায়খুল হাদীস মাওলানা আব্দুল কাদির, পরিষদের সভাপতি শায়খুল হাদীস মাওলানা আব্দুল কাদির সুজানগরী, সেক্রেটারি রহিম বক্ত মুসা,সাংবাদিক এম. এম আতিকুর রহমান,পরিষদের অন্যতম সদস্য আদনান প্রমুখ।

     

     

    পরিষদের নেতৃবৃন্দ জানান, ৩দিন ব্যাপী মাহফিলের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মুফাসসীরে কোরআনরা ইতোমধ্যে আসছেন। শেষ পর্যন্ত তাফসীরুল কোরআন মহাসম্মেলন সফল করতে সকলের উপস্থিতি ও সহযোগিতা কামনা করেন।

  • ব্যর্থ প্রেম বিষয়ক উপদেষ্টা; মুখ খুললেন বাপ্পারাজ

    ব্যর্থ প্রেম বিষয়ক উপদেষ্টা; মুখ খুললেন বাপ্পারাজ

    এডি পিনব (নিউজ ডেস্ক):- ঢাকাইয়া সিনেমার এক সময়ের ব্যস্ততম অভিনেতা ছিলেন নায়ক রাজ রাজ্জাকের বড় ছেলে বাপ্পারাজ, ব্যর্থ প্রেমিকের চরিত্রে তার খ্যাতি এখনো জনপ্রিয়তার শীর্ষে। সম্প্রতি ফারুকি উপদেষ্টা বিতর্কে বাপ্পারাজের অনেক ভক্তরা তাকে ব্যর্থ প্রেম বিষয়ক উপদেষ্টা হওয়ার ট্রলে এবার মুখ খুললেন বাপ্পারাজ নিজে। তার পোস্টে নির্মাতা সাফি উদ্দিন সাফি লিখেছেন যে সফল প্রেমের অনেক ছবি আছে আপনার তাই জোর দাবি জানাচ্ছি আপনাকে প্রেমবিষয়ক উপদেষ্টা করার। এছাড়াও তাকে ব্যর্থ প্রেম বিষয়ক বিভিন্ন উক্তি উল্লেখ করেছেন ভক্তরা।

    নিজের কাজ স্বম্পর্কে বাপ্পারাজ আরো জানান যে একই ধাচের চরিত্রের বাহিরে এসে কাজ করতে চান তিনি নতুন চরিত্রের সাথে বয়সের তারতম্য বজায় রাখে চরিত্র বেঁচে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন তিনি। উল্লেখ্য তিনি ছবির পাশাপাশি অনেক নাটকো পরিচালনা করেছেন নিজে।

  • বিএমএসএস ভাইস-চেয়ারম্যান ও কালের কন্ঠের সাংবাদিক মোঃ রোকনুজ্জামান টিপুকে হত্যার হুমকি :তালা প্রেসক্লাবের নিন্দা

    বিএমএসএস ভাইস-চেয়ারম্যান ও কালের কন্ঠের সাংবাদিক মোঃ রোকনুজ্জামান টিপুকে হত্যার হুমকি :তালা প্রেসক্লাবের নিন্দা

    তালা (সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি: বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস-চেয়ারম্যান ও দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকার তালা উপজেলা প্রতিনিধি এবং তালা প্রেসক্লাবের সদস্য মোঃ রোকনুজ্জামান টিপু বৃহস্পতিবার দুপুরে খাদ্য সরবরাহের নানা অনিয়ম দুর্নীতি তথ‍্য অনুসন্ধানে গেলে খাদ‍্য সরবরাহকারী ঠিকাদার ও অর্ধশতাধিক মামলার আসামী ফ্যাসিষ্ট সরকারের দোসর জাতীয় পার্টির তালা উপজেলা সভাপতি নজরুল ইসলাম তাকে প্রাণনাশের হুমকির দেয়।এঘটনায় কালের কণ্ঠের তালা উপজেলা প্রতিনিধি তালা থানায় ঠিকাদার নজরুলের বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়রি করেছে ।

    মামলা জটিলতাল কারনে দীর্ঘ ১০ বছর টেন্ডার বন্ধ রেখে  খাদ্য সরবরাহের নানা অনিয়মের অভিযোগের তথ্য সংগ্রহ কালে ঠিকাদার নজরুল কালের কণ্ঠের তালা উপজেলা প্রতিনিধিকে এই হুমকি দেয়।

    হুমকির প্রতিবাদে ১৪ নভেম্বর সন্ধ্যায়  তালা প্রেসক্লাব হল রুমে এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রেসক্লাবের আহবায়ক এম এ হাকিমের সভাপতিত্বে , যুগ্ম আহবায়ক এম এ ফয়সাল, গাজী জাহিদুর রহমান, সদস‍্য সচিব সেলিম হায়দার, শফিকুল ইসলাম, কাজী আরিফুল হক ভুলু, সেকেন্দার আবু জাফর বাবু, খলিলুর রহমান লিথু, মো জাহাঙ্গীর হোসেন, জি এম খলিলুল রহমান, আসাদুজ্জামান রাজু, তাজমুল ইসলাম, আজমল হোসেন জুয়েল, এস এম নাহিদ হাসান, মোতাহিরুল হক শাহিন, মোস্তাফিজুর রহমান রেন্টু, কে এম শাহিনুর রহমান, সুমন রায় গণেশ,বি,এম,এস,এস এর তালা উপজেলা কমিটির সহ-সভাপতি মীর ইমরান মাহমুদ , সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেন,সিনিয়র সদস্য শেখ মগফুর রহমান ঝান্টু,
    মোঃ ইব্রাহিম মোল্লা, মোঃ মতিয়ার রহমান,   উপস্থিত ছিলেন। এসময় হুমকির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তালা প্রেস ক্লাবের আহবায়ক ও বি,এম,এস,এস,এ প্রধান উপদেষ্টা এম এ হাকিম বলেন, নজরুল যখন সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ছিলো তখন সে নারীদেরকেও বেদম প্রহর করেছে। সে শান্ত তালা উপজেলা কে অশান্ত করে তোলার পায়তারা করছেন। নজরুল একজন মামলাবাজ নিজেও অর্ধশত মামলার আসামি।আমাদের মনে হয় তাকে মানষিক চিকিৎসা দেওয়া উচিৎ। এসময় তিনি আরো বলেন, এর পরে আর যদি প্রেসক্লাব ও বি,এম,এস,এস,এর আর একজন কেউ যদি হুমকি দেওয়া হয় তাহলে তার সমুচিত জবাব দেওয়ার জন‍্য প্রেসক্লাব ও বি,এম,এস,এস,এর সকল সাংবাদিক ঐক্যবদ্ধ ।

  • খুলনা ব্লাড ফাইটার্সের সহযোগিতায় ফ্রি রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচি

    খুলনা ব্লাড ফাইটার্সের সহযোগিতায় ফ্রি রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচি

    স্টাফ রিপোর্টার : ′′আমাদের অঙ্গিকার, রক্তের অভাবে মারা যাবেনা কেউ আর′′ এই স্লোগান কে বাস্তবে রুপ দিতে মানবতার সেবায় কাজ করে যাচ্ছে খুলনা ব্লাড ফাইটার্স।

    তারই গত ধারাবাহিকতায় ১৩ নভেম্বর বুধবার আকিজ ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট রেড ক্রিসেন্ট ইয়ুথ এর আয়োজনে ও খুলনা ব্লাড ফাইটার্স এর সার্বিক সহযোগিতায় অত্র প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৩ শতাধিক শিক্ষার্থীদের ফ্রি ব্লাড গ্রুপ নির্নয় কর্মসূচি পালিত হয়।

    উক্ত কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন আকিজ ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট এর উপাধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম, খুলনা ব্লাড ফাইটার্স এর সভাপতি নাজিম সরদার, সাধারন সম্পাদক শাহীন মোল্লা,ব্লাড ক্যাম্পেইন বিষয়ক সম্পাদক ইসমাইল হোসেন এবং উক্ত প্রোগ্রামটি বাস্তবায়নকারী খুলনা ব্লাড ফাইটার্স এর চিকিৎসা বিষয়ক সম্পাদক শাহরিয়ার রহমান সহ আরো অসংখ্য সেচ্ছাসেবীবৃন্দ।

    সকাল ৯ টা থেকে শুরু করে দুপুর ১ টা প্রর্যন্ত এই কার্যক্রম টি চলমান থাকে। প্রোগ্রাম শেষে অত্র প্রতিষ্ঠানের উপাধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম বলেন,এই রকম মানবিক কার্যক্রমে সে অনেক খুশি। পরবর্তীতে যেকোনো ধরনের মানবিক কাজে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন।

    প্রতিষ্ঠাতা মোঃ হাসিব ভুঁইয়া বলেন,এমন সব মানবিক কাজ করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে হচ্ছে।সকলের দোয়া ও ভালোবাসা নিয়ে আগামীতে খুলনা ব্লাড ফাইটার্স অনেক দুর এগিয়ে যাবে মানবতার পথে।

  • মওলানা ভাসানীর ৪৮ তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে মাভাবিপ্রবিতে দুই উপদেষ্টা

    মওলানা ভাসানীর ৪৮ তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে মাভাবিপ্রবিতে দুই উপদেষ্টা

    হৃদয় হাসান, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, আমলাতন্ত্র সব সময় জনগণ থেকে একটা দূরত্ব বজায় রেখে চলতো। আমরা মনে করি যে তারা জনগণের সেবক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। সেই সেবাটা যেন তারা জনগনকে দেন এবং জনগনের পাশে দাড়িয়ে সেটা দেন। প্রভুমূলক বা প্রভুত্ত্যমূলক জায়গায় না থেকে দূরত্বটা যেন কমিয়ে আনা যায়। মাঠ প্রশাসন সরকারে সাথে জনগনের, তার জন্য আমরা আরও প্রলিসিলেভেলে কাজ করবো। সামনে যেন এই দূরত্বটা কমে আসে এই অভিযোগগুলো যাতে না থাকে তথ্যের ঘাটতি কিংবা তাকে পাওয়া যায় না এই অভিযোগ সামনের দিনে না থাকে সেজন্য আমরা কাজ করবো। আজ বুধবার বিকালে মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৮তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে “মওলানা ভাসানী ও নতুন বাংলাদেশ” শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদানের পূর্বে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

    এসময় তিনি আরো বলেন, আমরা আসার পর দেখলাম- যে কয়টা স্টেডিয়াম আছে এগুলোরই যথার্থ সংস্কার কিংবা যথার্থ ব্যবহার যোগ্যতা নাই। সে জায়গা থেকে আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য হচ্ছে এগুলোকে সংস্কারের মাধ্যমে ব্যবহারে যোগ্য গড়ে তোলা। ইতোমধ্যে বিসিবি আমাদের একটি তালিকা দিয়েছে। সারা দেশে ৯ টা স্টেডিয়াম আন্তজার্তিক পর্যায়ের, যেগুলোতে কখনো কখনো আন্তজার্তিক খেলা হতো। কয়েকটা আছে যে ২৬ বছর আগে খেলা হয়েছে তারপর আর ব্যবহার করা হয়নি। সেগুলোকে সংস্কারের মাধ্যমে প্রথমে ব্যবহার যোগ্য করা।একই সাথে আমরা বাফুফেকে নির্দশনা দিয়েছি আপনারাও একটি তালিকা দেন ফুটবল স্টেডিয়ামকে কোনগুলো রিভাইভ করতে পারি। খেলার উপযুক্ত করতে পারি। আপনারা জানেন জেলা ক্রীড়া সংস্থা, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থাগুলো বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থাগুলো পূর্ণগঠন চলছে। আমরা বলেছি- জবাবদিহিতা নিশ্চিতের মাধ্যমে একদম প্রান্তিক পর্যায়ে খেলাধুলাকে পৌছে দেয়া। আবার আগের টুর্নামেন্ট যেন আবার পরিচালিত হয় এবং তরুণরা-যুবকরা যাতে এর মধ্যে অংশগ্রহণ করতে পারে। আপনারও জানেন যে আমাদের প্রধান উপদেষ্টার সরাসরি তত্ত্বাবধায়নে একটা ইউস ফ্যাস্টিব্যাল করতে যাচ্ছি। বিবিএএল খেলার যে সময়টা কেন্দ্র করে শুধু স্টেডিয়ামে না স্টেডিয়ামের বাইরেও সারাদেশে ইউস ফ্যস্টিব্যাল করার একটা পরিকল্পনা আমাদের আছে এবং সকল যুবক-তরুনদেরকে একসাথে সংযুক্ত হওয়ার আহবান থাকবে।

    মওলানা ভাসানী পাঠ চক্রের আয়োজনে জাতীয় নাগরিক কমিটি টাঙ্গাইল জেলা শাখার সহযোগিতায় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

    এর আগে দুই উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ ভাসানীর মাজার জিয়ারত করেন। পরে ভাসানীর গড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন শেষে আলোচনা সভায় যোগ দেন।

    মাজার জিয়ারত শেষে উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেন, জনগনের অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা জনগণের নির্বাচিত সরকার। জনগণের প্রতিনিধিত্ব করছি আমরা। জনগণের পক্ষের এবং এই দীর্ঘ লড়াইয়ের যারা স্বপক্ষে আছে তাদেরকে নিয়েই আমাদের এই সরকার গঠন করার পরিকল্পনা এবং সরকার ঐভাবেই চলমান আছে।

    নতুন উপদেষ্টা নিয়োগের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা মনে করি যে- যাদের নিয়োগ দেয়া হয়েছে তারা জনগণের আকাঙ্ক্ষার পক্ষেই থাকবেন।  আপনারা এই সরকারের উপর আস্থা রাখতে পারেন। এই সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করবেন এবং যারা নিয়োগ প্রাপ্ত হয়েছেন তারাও এই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের মধ্যে সামিল হবেন। কোন রকম সংশয়, সন্দেহ থাকলে আমরা মনে করি এটা কাজের মাধ্যমে প্রমান করা হবে যে তারা জনগনের পক্ষে আছেন।

    অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন কবি, ভাবুক ও রাষ্ট্র চিন্তক ফরহাদ মজহার। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন- মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর মো: আনোয়ারুল আলম আখন্দ, জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য সচিব আরিফ সোহেল,  ভাসানী ফাউন্ডেশনের মহাসচিব মাহমুদুল হক সানু প্রমুখ।

    আলোচনা সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  • পানি ফল চাষে শুভদিন কৃষকের মুখে হাসি।

    পানি ফল চাষে শুভদিন কৃষকের মুখে হাসি।

    মিল্টন কবীর কলারোয়া সাতক্ষীরা প্রতিনিধিঃ সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলায় কৃষকদের মাঝে বৃদ্ধি পেয়েছে মৌসুমি পানিফল (স্থানীয় ভাষায় ‘পানি সিঙ্গারা’ নামে পরিচিত) চাষে। এরই মধ্যে লাভজনক এই ফল চাষ করে পরিবারের সুদিন ফিরেছে অনেক প্রান্তিক চাষির। উপজেলার জলাবদ্ধ পতিত জমিতে এখন শোভা পাচ্ছে পানিফলের গাছ।

    প্রতিদিন ভোরে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা যাত্রীবাহি বাস, ভ্যানগাড়ি, ইজিবাইকের মাধ্যমে বস্তায় ভরে এই পানিফল বিক্রির জন্য নিচ্ছেন জেলা সদর, যশোর, খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন বাজার গুলিতে। নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ট্রাক যোগে রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রামে। এছাড়া কলারোয়া পৌরসদরের মুরারীকটি থেকে যুগিবাড়ী পর্যন্ত সাতক্ষীরা-ঢাকা মাহাসড়কের দুইপাশে সারিবদ্ধভাবে পানিফল বিক্রি করছে স্থানীয় কৃষকরা।

    সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শুভ্রাংশ শেখর দাস বলেন, পানিফল একটি বর্ষজীবী জলজ উদ্ভিদ। উপজেলায় চলতি বছর প্রায় ৩৮ হেক্টর পতিত জমিতে পানিফল চাষ হয়েছে। পানিফলের পুষ্টিরমান অনেক বেশি। কলারোয়া উপজেলার পতিত জমিতে এই পানিফলের চাষ ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মুলত কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় এ ফল চাষে আগ্রহী হচ্ছে এখানকার কৃষকেরা। প্রতিবছর বোরো ধান কাটার পর, জলাবদ্ধ পতিত জমি, পানি জমে থাকা ডোবাসহ খাল-বিলে এই ফলের লতা রোপণ করা হয় (জমে থাকা পানিতে)। তিনি বলেন, তিন থেকে সাড়ে তিন মাসের মধ্যে গাছে ফল আসে। এ ফল চাষে সার-কীটনাশকের তেমন প্রয়োজন হয় না।

    খোঁজনিয়ে জানাগেছে, বর্তমানে বাজারে পাইকারি ভাবে প্রতি কেজি পানিফল প্রকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ২০/২৫ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে ৩০/৪০ টাকা দরে। এদিকে ডোবা আর বদ্ধ জলাশয়, পতিত জমিতে পানিফল চাষ করে পরিবারের সুদিন ফিরেছে উপজেলার দুই শতাধিক হতদরিদ্র কৃষকের। এদিকে, স্থানীয় পানিফল চাষি কৃষকরা জানান, কলারোয়ায় প্রথম বাণিজ্যিকভাবে পানিফল চাষ শুরু হয়। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় দিনে দিনে এই চাষে আগ্রহী হচ্ছেন দরিদ্র প্রান্তিক কৃষকরা। কৃষকদের দাবি, কলারোয়ায় পানিফল চাষে সফলতা পাওয়ায় দেশের অন্যান্য উপজেলার চাষিরা অনুপ্রাণিত হয়ে এমনকি অনেকে সরজমিনে এসে চাষাবাদ পদ্ধতি শিখে তাদের পতিত জমিতে চাষ শুরু করছেন।

    পৌরসদরের মুরারীকাটি গ্রামের চাষী পানি ফল চাষী আজিবর গাজাী দৈনিক দিনকালকে জানান, অল্প খরচে অধিক লাভ হওয়ায় দিন দিন বাড়ছে পানি ফলের চাষ। সুস্বাদু এ ফলটি জলাবদ্ধ এলাকায় পতিত জমিতে খুব সহজেই চাষ করা যায়। এছাড়া অল্প খরচ করে উৎপাদন বেশি ও লাভজনক হওয়ায় পানি ফলের চাষে ঝুঁকছে এখানকার চাষীরা। তিনি বলেন, ফলটি বাজারে তৈরি সিঙ্গারার মতো দেখতে হওয়ায় স্থানীয় ভাষায় ‘পানি সিঙ্গারা’ নামেই পরিচিত হয়ে উঠেছে।

    পানিফল চাষী তৌহিদুর রহমানসহ কয়েক কৃষক বলেন, ১৪ বছর ধরে কলারোয়া পৌর সদরের গোপিনাথপুরে পতিত ও জলাবদ্ধ জমিতে পানিফল চাষ করে আসছেন। পানি ফলে সার কীটনাশকের তেমন প্রয়োজন হয় না। অন্যান্য ফসলের থেকে এর পরিচর্যাও কম। এছাড়া অল্প খরচে লাভ অনেক বেশী। খেতেও সুস্বাদু।

    কৃষক ওসমান গানি বলেন, এবছর তাঁর ৬বিঘা জমিতে পানিফল চাষে খরচ হয়েছে প্রায় ৭২ হাজার টাকা। এরইমধ্যে পানি ফল বিক্রি হয়েছে ১লাখ ৪৮ হাজার টাকা। এখনও জমিতে ফল রয়েছে, আশা করছি এবার ৬বিঘা জমিতে প্রায় ১লাখ ৭০ হাজার টাকার ফল বিক্রয় হবে। তিনি আরও বলেন, অন্যান্য ফসলের থেকে পানিফল চাষে দ্বিগুণ লাভ হচ্ছে। ফলে স্থানীয় কৃষকদের মাঝে এই ফল চাষে আগ্রহ দিন দিন বেড়েই চলেছে।

    কলারোয়া যুগিবাড়ী গ্রামের কৃষক আজিজুল ইসলাম জানান, মুরারীকাটি পতিত জমিতে ৪ বিঘা পানিফল চাষ করেছেন , বর্তমানে ফল তুলে বিক্রি করছেন। তিনি বলেন, গত মৌসুমে খরচ বাদে পানিফল চাষ করে ৯৫ হাজার টাকা লাভ করেছি। এবার ফলন ও বাজারমূল্য দুটোয় ভালো। তাই গতবারের চেয়ে বেশি লাভের আশা করছি।

    এদিকে পানিফল চাষী আবুল হোসে, কাদের, শিল্পি খাতুন, কবিরুল ইসলাম, আকরম আলীসহ অধিকাংশ কৃষকরা জানান, সরকারি-বেসরকারি খাত থেকে ঋণ সহায়তা পেলে আরো অনেক প্রান্তিক কৃষকরা পানিফল চাষের সুযোগ পাবে। ফলে একদিকে নিজেরা যেমন স্বাবলম্বী হতে পারবে ঠিক তেমনই গ্রামীণ অর্থনীতিতেও অবদান রাখা সম্ভব হবে এমনটাই দাবি করেন এসব কৃষকেরা।

    সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শুভ্রাংশ শেখর দাস দৈনিক দিনকালকে জানান, বর্তমানে পানিফল কৃষিতে নতুন এক সম্ভাবনাময় ফসল। আমাদের কৃষি বিভাগ সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে পানিফল চাষের বিস্তার ঘটাতে। যে কোন পতিত পুকুর, ডোবা অথবা জলাশয়ে পানিফল চাষ করা সম্ভব। তুলনামূলক এর উৎপাদন খরচ কম। তিনি বলেন, চলিত বছর প্রায় ৩৮ হেক্টর জমিতে পানিফল চাষ করা হয়েছে। যা আগামী বছর বৃদ্ধি পেয়ে আরো বেশি জমিতে চাষ হবে বলে তিনি মনে করেন।

  • বড়লেখার থেকে নিখোঁজ আফ্রিদিকে ঢাকা থেকে উদ্ধার

    বড়লেখার থেকে নিখোঁজ আফ্রিদিকে ঢাকা থেকে উদ্ধার

     

     

    হানিফ পারভেজ,বড়লেখা(মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি।

    মৌলভীবাজারের বড়লেখার উত্তর শাহবাজপুর ইউনিয়নের কুমারশাইল গ্রামের মো. সাঈদ আফ্রিদি (১৯)-কে ঢাকায় পাওয়া গেছে।

    সোমবার বিকেলে ঢাকার গাবতলি থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে রাতে বিমানে করে সিলেটে আনা হয়েছে। রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

    এর আগে গতকাল রোববার আফ্রিদি নিখোঁজ হয়। তাকে না পেয়ে স্বজনরা চরম দুশ্চিন্তায় ছিলেন। তার নিখোঁজের সংবাদ ফেসবুকে পোস্ট করা হলে মূহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে সোমবার দুপুরে থানায় জিডি করা হয়।
    সাঈদ উত্তর শাহবাজপুর ইউনিয়নের কুমারশাইল এলাকার বাসিন্দা ইসাক আলীর ছোট ছেলে এবং শাহবাজপুর বাজারের ইলিয়াছ অ্যান্ড ব্রাদার্সের মালিক ইলিয়াস আলীর ভাতিজা।
    পরিবার জানায়, আফ্রিদি গতকাল রোববার (১০ নভেম্বর) সকাল ১১টায় বড়লেখা শহরে তার খালার বাসায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। কিন্তু সে খালার বাসায়ও পৌঁছায়নি। তার সাথে থাকা মুঠোফোনও বন্ধ হয়ে যায়। স্বজনরা তাকে বিভিন্নস্থানে খোঁজ করেও পাচ্ছিলেন না। আজ সোমবার (১১ নভেম্বর) বিকেল তিনটায় তার মুঠোফোনটি চালু হয়। তখন আফ্রিদিকে কল করা হলে ফোন রিসিভ করে জানায়, সে ঢাকার গাবতলিতে বাসে করে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছে। পরে স্বজনরা বাসের সুপারভাইজারের সঙ্গে কথা বলে তাকে গাবতলি শ্যামলী বাস কাউন্টারে নামিয়ে দিতে অনুরোধ করেন। পরে সুপারভাইজার তাকে গাবতলি শ্যামলী বাস কাউন্টারে নামিয়ে দেন। সেখান থেকে পরিচিত এক ব্যক্তির মাধ্যমে আফ্রিদিকে গাবতলি কাউন্টার থেকে উদ্ধার করা হয়। পরে বিমানের একটি ফ্লাইটে রাত সাড়ে নয়টার দিকে সে সিলেট শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দেরে এসে পৌঁছায়। সেখান থেকে তাকে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
    সাঈদ আফ্রিদির বরাত দিয়ে তার এক আত্মীয় জানান, সাঈদ আফ্রিদি সুস্থ হলেও সে এখনও অসংলগ্ন কথাবার্তা বলছে। তার বিশ্রামের দরকার। সে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে-গতকাল রোববার সিএনজি চালিত অটোরিকশায় উঠে শাহবাজপুর থেকে বড়লেখা যায়। পরে বড়লেখা থেকে সে মৌলভীবাজার গিয়ে পৌঁছায়। সেখান থেকে সে বাসে চট্টগ্রামে চলে যায়। চট্টগ্রামে রাত কাটিয়ে সকালে সে আবার ঢাকায় আসে। নিখোঁজের পর থেকে তার ফোন বন্ধ ছিল। বিকেলে হঠাৎ ফোন চালু করে। তখন তাকে ফোন দিলে সে জানায়, সে ঢাকায় গাবতলিতে বাসে আছে। বাড়িতে আসছে। তখন বাসের সুপারভাইজারের সঙ্গে কথা বললে তিনি তাকে গাবতলি শ্যামলী বাস কাউন্টারে নামিয়ে দেন। পরে পরিচিত একজনের মাধ্যমে তাকে উদ্ধার করা হয়। পরে বিমানের টিকেট কেটে তাকে ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছে দেওয়া হয়। সেখান থেকে বিমানে করে সিলেট আনা হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেন, নিখোঁজের পর সাঈদের বাবাকে ফোন দিয়ে একটি নাম্বার থেকে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়। বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়েছে। পুলিশ খুব আন্তরিকতার সাথে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছে।
    সাঈদের বাবা ইসাক আলী বলেন, সাঈদ নিখোঁজের পর অনেকে তাকে খোঁজাখুঁজি করেছেন। আমাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। সে নিখোঁজের পর থেকে উদ্ধার হওয়া পর্যন্ত যারা বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন তিনি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি পুলিশের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
    বড়লেখ থানার ওসি মো. আবদুল কাইয়ূম সোমবার রাত ১১টায় বলেন, কুমারশাইল গ্রাম থেকে মো. সাঈদ আফ্রিদি নামে এক ছেলে নিখোঁজ হয়েছিল। তাকে ঢাকায় পাওয়া গেছে। সে এখন স্বজনদের কাছে আছে।

  • এইচ পি মিউজক থেকে প্রকাশ পাচ্ছে পাগলা সোহাগের জিন্দা লাশ

    এইচ পি মিউজক থেকে প্রকাশ পাচ্ছে পাগলা সোহাগের জিন্দা লাশ

    নিউজ ডেস্ক:- এইচ পি মিউজক স্টেশন হাউজের ব্যানারে ১৪ ই নভেম্বর ২০২৪ এ মুক্তি পেতে যাচ্ছে ইউটিউব ভাইরাল উদীয়মান কণ্ঠশিল্পী পাগলা সোহাগের কন্ঠে ফোক বিচ্ছেদী গান জিন্দা লাশ শিরোনামের। জিন্দা লাশ শিরোনামের গানটির কথা মালায় ছিলেন উদীয়মান গীতিকার এডি পিনব। সংগীত আয়োজনে ছিলেন ঢাকাইয়া জনপ্রিয় সংগীত পরিচালক এস রুহুল। ভিন্ন ধর্মী একটি ফোক গানের নতুন কিছু হবে বলে জানা গেছে।

    এই ক্যাটাগরির নিউজ পড়ুন

    গানটি নিয়ে আমাদের নিজেস্ব সাংবাদিকের বয়ানে এইচ পি স্টেশন এম ডি জনাব এইচ পি হৃদয় জানান যে আমি সব সময় ভাল কিছু করার চেষ্টা করে থাকি গান গাওয়ার পাশাপাশি নিজের প্রোডাকশনে অন্যান্য শিল্পীদের গান নিচ্ছি আমার ইউটিউব চ্যানালের জন্য তারি ধারাবাহিকতায় আগামী বৃহস্পতিবার শ্রোতাদের উপহার দিতে যাচ্ছি জিন্দা লাশ গানটি আপাতত গানটি লিরিকাল ভিডিও আকারে প্রকাশিত হচ্ছে তবে দর্শক শ্রোতাদের আগ্রহের উপর আগামীতে ভিডিও আকারে গানটি করার চিন্তা ভাবনা রাখবো ধন্যবাদ।

  • বড়লেখার রাসেল পেলেন সোশ্যাল লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড

    বড়লেখার রাসেল পেলেন সোশ্যাল লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড

     

     

    হানিফ পারভেজ,বড়লেখা (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি।

     

    শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক হিসাবে সোশ্যাল লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান পরিষদের সভাপতি সাইফুল আলম রাসেল।

     

    শনিবার(০৯ নভেম্বর) দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে ন্যাশনাল ইয়ুথ ফোরামের উদ্যোগে দেশের সর্ববৃহৎ যুব কনভেনশন  আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ইয়ুথ পার্লামেন্ট-২০২৪’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে তাকে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।

     

    অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাইফুল আলম রাসেলের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন।

     

    ন্যাশনাল ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি আমিনুল ইসলাম মনিরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন গণসংহতি আন্দোলনের সভাপতি  জোনায়েদ সাকি, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক মুভমেন্টের ববি হাজ্জাজ, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উদ্দিন খোকন, যুগ্ম সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস কাজল, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব জামিল আহমদ, ইয়ুথ ফোরামের উপদেষ্টা  মেহেরুন্নেসা হক, ইয়ুথ ফোরামের সিইও তানজিনা নওসিন, চেয়ার সাইফ ইউ কাজল, সোহান হাফিজ মেহেদি হাসান মিঠু, শফিউল কবির, জেরিন আনজুম ও আয়ান আহমেদ প্রমুখ।

     

    এদিকে সোশ্যাল লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পাওয়ায় সাইফুল আলম রাসেলকে বিভিন্ন সামাজিক,সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে  অভিনন্দন জানানো হয়েছে।

     

    উল্লেখ্য, সাইফুল আলম রাসেল পর্তুগাল প্রবাসী হলেও বর্তমানে তিনি দেশে অবস্থান করেছেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন সামাজিক, ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পাশাপাশি  জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। রাসেল বড়লেখা পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড মুড়িরগুল (উপজেলা চত্বর) এলাকার বাসিন্দা অবসরপাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নুরুল ইসলাম এবং বেগম চাঁদ উসমানী দম্পতির বড় ছেলে। পারিবারিক জীবনে রাসেল এক কন্যা সন্তানের জনক। তাঁর স্ত্রী সেলিনা পারভীন ইতিও একজন সরকারি চাকরিজীবী।