Category: জাতীয় নির্বাচন

বাংলাদেশ জাতীয় নির্বাচন হলো একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে জনগণ তাদের প্রতিনিধিদের নির্বাচিত করে। এই নির্বাচন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ (পার্লামেন্ট) গঠনের জন্য অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণত প্রতি পাঁচ বছর পরপর এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে থাকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (Election Commission of Bangladesh)।

বাংলাদেশ জাতীয় নির্বাচনের প্রক্রিয়া:
১. নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা:
নির্বাচন কমিশন জাতীয় নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ ও ঘোষণা করে।

২. প্রার্থীদের মনোনয়ন দাখিল:
রাজনৈতিক দলগুলো বা স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্ধারিত ফরম পূরণ করে মনোনয়ন দাখিল করেন।

3. মনোনয়ন যাচাই-বাছাই:
নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করে বৈধতা নির্ধারণ করে।

4. প্রচারণা:
প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন, যেখানে তারা তাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেন।

5. ভোটার তালিকা প্রস্তুত:
বাংলাদেশ জাতীয় নির্বাচন নির্বাচন কমিশন ভোটার তালিকা হালনাগাদ করে এবং ভোটারদের ভোটার আইডি কার্ড প্রদান করে।

6. ভোটগ্রহণ (Election Day):
নির্ধারিত দিনে জনগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে। ভোটগ্রহণ সাধারণত ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (EVM) অথবা ব্যালট পেপারের মাধ্যমে হয়।

7. ভোট গণনা ও ফলাফল ঘোষণা:
ভোটগ্রহণ শেষে ভোট গণনা করা হয় এবং ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

নির্বাচনের ধরন:
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০টি আসনের জন্য নির্বাচন হয়। এর মধ্যে:
– ৩০০টি আসন: জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়।
– সংরক্ষিত আসন: নারীদের জন্য ৫০টি সংরক্ষিত আসন রয়েছে, যেগুলো নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ হয়।

ভোটারদের ভূমিকা:
ভোটাররা ভোট দেওয়ার মাধ্যমে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করেন। বাংলাদেশের ভোটার হতে হলে আপনাকে ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী হতে হবে এবং ভোটার তালিকায় নাম থাকতে হবে।

বাংলাদেশ জাতীয় নির্বাচন গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি এবং এর মাধ্যমে জনগণের ইচ্ছা প্রতিফলিত হয়।

  • শেরপুর-৩ আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী মাহফুজুর রহমান এর প্রচেষ্টায় লন্ডন ও আমেরিকার যৌথ উদ্যোগে দেশ মাতৃকার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হতে যাচ্ছে

    শেরপুর-৩ আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী মাহফুজুর রহমান এর প্রচেষ্টায় লন্ডন ও আমেরিকার যৌথ উদ্যোগে দেশ মাতৃকার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হতে যাচ্ছে

    মিজানুর রহমান, শেরপুর জেলা প্রতিনিধি:শেরপুর -৩ আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী মাহফুজুর রহমান এর প্রচেষ্টায় লন্ডন ও আমেরিকার যৌথ উদ্যোগে দেশ মাতৃকার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ৮ই সেপ্টেম্বর হতে যাচ্ছে আমাদের এবারের ইতিহাস খ্যাত চিরস্থায়ী কোনো এক গ্রাম বাংলার লাল সবুজের পতাকা কে এক নতুন রুপে বাংলার সবুজ শ্যামল হৃদয় স্পন্দন তৈরী করবে সকল দেশ প্রেমীদের মাঝে ।

    স্বপ্ন হবে বাংলার নতুনত্বের তারুন্যের এবং আনন্দিত গ্রাম বাংলার মানুষের , শপথ হবে জেগে আছি বাংলার পাহাড়াদার হিসাবে প্রতিফোটা রক্তের বিনিময়ে।

    উক্ত অনুষ্ঠানের পরিচালনা করবেন শেরপুর-৩ আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল যুক্তরাষ্ট্র শাখার তারেক জিয়ার প্রজন্ম দলের সভাপতি মোঃ মাহফুজুর রহমান,আবুল হোসেন, নুরুল আমিন সহ আরও অনেকে উপস্থিত থেকে সুন্দর একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করবেন।

    সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সনামধন্য শিল্পীদের দ্বারা পরিচালিত হতে যাচ্ছে। সংগীত পরিবেশন করবেন জনপ্রিয় কণ্ঠ শিল্পী ইথুন বাবু,জাতীয় কণ্ঠ শিল্পী সাজ্জাদ হোসাইন পলাশ, কন্ঠ শিল্পী
    এ.কে. এম.সোহরাওয়ার্দী (পরাণ হাসান), কন্ঠ শিল্পী আকলিমা আক্তার,কন্ঠ শিল্পী নাজনীন আক্তার (মৌসুমী ) বিটিবির নিয়মিত কণ্ঠশিল্পী জেসমিন আক্তার সহ আরও অনেকে উপস্থিত থাকবেন।

  • আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা নেই, নির্বাচন কমিশন নিশ্চিত করলো

    আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা নেই, নির্বাচন কমিশন নিশ্চিত করলো

    ডেস্ক নিউজঃ বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন (ইসি) নিশ্চিত করেছে যে, আগামী জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণে কোনো বাধা নেই। কমিশন জানিয়েছে, দলের সদস্যরা যদি প্রয়োজনীয় নিয়ম-কানুন অনুসরণ করে এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের শর্ত পূরণ করে, তবে তারা নির্ধারিত নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন।

    নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “আওয়ামী লীগসহ কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা তার সদস্যদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে আইনগত কোনো প্রতিবন্ধকতা নেই। তারা চাইলে নির্বাচনী মাঠে নামতে পারবেন এবং তাদের অধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।”

    এছাড়া, নির্বাচন কমিশন জানায় যে, সকল রাজনৈতিক দলকে তাদের নির্বাচনী কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনা এবং সকল দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে কমিশন কঠোরভাবে নজর রাখছে।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের কোনো বাধা না থাকায় দলটির জন্য নির্বাচনী প্রস্তুতির ক্ষেত্রে আরও স্বস্তি তৈরি হবে। ইসি নির্বাচনের পূর্বে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসে নির্বাচনী আইন এবং নিয়মাবলী সম্পর্কে অবহিত করবে।

    এদিকে, আওয়ামী লীগের নেতারা জানিয়েছে যে, তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য প্রস্তুত এবং জনগণের অধিকার রক্ষায় অবিচল থাকবে।