Author: adminfas adminfasadminfas

  • মিশরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস

    মিশরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস

    ডেস্ক রিপোর্টঃ বিশ্বখ্যাত অর্থনীতিবিদ এবং নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুস মিশরের ঐতিহ্যবাহী আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দেবেন। আগামী ২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে এই ভাষণ অনুষ্ঠিত হবে।

    ড. মুহাম্মদ ইউনুস, যিনি মাইক্রোক্রেডিট ও ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রবর্তক, বিশ্বব্যাপী সামাজিক ব্যবসার প্রচারক হিসেবে সুপরিচিত। তাকে মিশরের অন্যতম প্রধান ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষ অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

    ভাষণটি অনুষ্ঠিত হবে আল আজহারের কেন্দ্রীয় কনফারেন্স হলে। এতে ড. ইউনুস তার বিখ্যাত ধারণা “সোশ্যাল বিজনেস” এবং দারিদ্র্য বিমোচনে ইসলামের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করবেন। ভাষণে ছাত্র-শিক্ষক এবং বিশিষ্ট অতিথিদের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।

    ইভেন্টের বিবরণ:
    তারিখ: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৪
    সময়: স্থানীয় সময় দুপুর ৩:০০ টা
    স্থান: আল আজহার সেন্ট্রাল কনফারেন্স হল, কায়রো, মিশর

    ড. ইউনুসের বক্তব্যের গুরুত্ব:
    বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই ভাষণ মিশরের শিক্ষা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বিশেষত, ইসলামী অর্থনীতি ও সামাজিক ব্যবসার ভবিষ্যৎ নিয়ে আল আজহার শিক্ষার্থীদের কাছে এটি একটি অনুপ্রেরণাদায়ক বার্তা হবে।

    আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে:
    আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন এবং প্রভাবশালী ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি কেবল ধর্মীয় শিক্ষার জন্য নয়, আধুনিক বিজ্ঞান ও অর্থনীতির ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।

    ড. মুহাম্মদ ইউনুসের ভাষণ শুধুমাত্র মিশরের নয়, গোটা মুসলিম বিশ্বের জন্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হতে চলেছে। এটি আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে ড. ইউনুসের নতুন এক সংযোগ স্থাপনের দৃষ্টান্ত হবে।

    ড. মুহাম্মদ ইউনুস ২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে মিশরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন। তিনি দারিদ্র্য বিমোচন এবং সামাজিক ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করবেন।

  • গলাচিপায় কচ্ছপ পাচারের সময় ১ নারী আটক

    গলাচিপায় কচ্ছপ পাচারের সময় ১ নারী আটক

    মিঠুন পাল, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালীর গলাচিপায় ২৬টি কচ্ছপসহ এক নারীকে আটক করেছে বন বিভাগ। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে সুহরী ব্রিজ সংলগ্ন রাস্তা থেকে তাপসী রাণী (৪০) নামের ওই নারীকে আটক করা হয়। তিনি কচ্ছপগুলো খুলনা নিয়ে পাচারের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন।

    আটক নারীর বাড়ি রাঙ্গাবালী উপজেলার বাহেরচর গ্রামে। তাকে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন ২০১২ অনুযায়ী এক বছর কারাদণ্ড এবং এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার ভূমি ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. নাছিম রেজা।

    বন বিভাগ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে তাপসী রাণী কচ্ছপ পাচার চক্রের সঙ্গে জড়িত। বুধবার সকালে মোটরসাইকেলে বস্তায় ২৬টি কচ্ছপ নিয়ে খুলনা যাচ্ছিলেন। অভিযানে উদ্ধার হওয়া কচ্ছপগুলোর মধ্যে ৯টি সন্ধি কচ্ছপ এবং ১৭টি ধুর কচ্ছপ রয়েছে, যা সংরক্ষিত প্রজাতির। অভিযান পরিচালনা করেন বন বিভাগের মো. নাঈম হোসেন খান।

    গলাচিপা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. নাছিম রেজা বলেন, “এই ধরনের পাচার চক্র রোধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। উদ্ধার হওয়া কচ্ছপগুলো রামনাবাদ নদীতে অবমুক্ত করা হবে। “

  • আল-জুলানির গ্রেপ্তারে তথ্যের জন্য ১০ মিলিয়ন ডলারের পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

    আল-জুলানির গ্রেপ্তারে তথ্যের জন্য ১০ মিলিয়ন ডলারের পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

    ডেস্ক রিপোর্টঃ যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট ঘোষণা করেছে যে, সিরিয়ার জঙ্গি সংগঠন হায়াত তাহরির আল-শামের নেতা আবু মোহাম্মদ আল-জুলানির গ্রেপ্তারে সহায়ক তথ্য প্রদানকারীর জন্য ১০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার এখনও বহাল রয়েছে।

    যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের “Rewards for Justice” প্রোগ্রামের আওতায় সিরিয়ার জঙ্গি নেতা আবু মোহাম্মদ আল-জুলানির বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। সম্প্রতি, এক আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে স্টেট ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে যে, আল-জুলানির অবস্থান বা কার্যকলাপ সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদানকারী যে কেউ এই পুরস্কার পেতে পারেন।

    আল-জুলানির পরিচিতি:
    আবু মোহাম্মদ আল-জুলানি হায়াত তাহরির আল-শামের (HTS) নেতা। HTS সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে সক্রিয় একটি কট্টরপন্থী ইসলামি সংগঠন, যা আগে আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত ছিল। আল-জুলানিকে যুক্তরাষ্ট্র এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় একজন কুখ্যাত সন্ত্রাসী নেতা হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

    যুক্তরাষ্ট্রের বিবৃতি:
    স্টেট ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, “আল-জুলানির নেতৃত্বে HTS সিরিয়ায় বহু নিরীহ মানুষের প্রাণ নিয়েছে এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপের মাধ্যমে আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করেছে।”

    পুরস্কারের শর্ত:
    ১. তথ্য অবশ্যই আল-জুলানির অবস্থান, চলাফেরা বা কার্যকলাপের সুনির্দিষ্ট বিবরণ হতে হবে।
    ২. তথ্য প্রদানকারীর গোপনীয়তা নিশ্চিত করা হবে।
    ৩. পুরস্কারের অর্থ বিশ্বব্যাপী যেকোনো যোগ্য ব্যক্তি পেতে পারেন।

    বিশেষজ্ঞদের মতামত:
    বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই পুরস্কার ঘোষণার পুনরাবৃত্তি যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবিরোধী অবস্থানের অংশ। এটি শুধু আল-জুলানিকে ধরার প্রচেষ্টা নয়, বরং সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর কার্যকলাপ দুর্বল করার একটি কৌশল।

    আল-জুলানির মতো কুখ্যাত নেতার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপ সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। তথ্য প্রদানকারীদের জন্য এ সুযোগ আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাড়াবে এবং সন্ত্রাস দমন উদ্যোগকে আরও জোরদার করবে।

    যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট আল-জুলানির গ্রেপ্তারে তথ্য প্রদানে ১০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছে। সন্ত্রাসবিরোধী পদক্ষেপের বিস্তারিত জানুন।

  • ইলন মাস্ক ভারতের স্টারলিংক সন্ত্রাসী দাবিকে ‘মিথ্যা’ বলে উড়িয়ে দিলেন

    ইলন মাস্ক ভারতের স্টারলিংক সন্ত্রাসী দাবিকে ‘মিথ্যা’ বলে উড়িয়ে দিলেন

    ডেস্ক রিপোর্টঃ ইলন মাস্ক সম্প্রতি ভারতের স্টারলিংক স্যাটেলাইট ব্যবহারের অভিযোগকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি স্পষ্ট জানিয়েছেন যে স্টারলিংকের সিগন্যাল ভারত জুড়ে বন্ধ রয়েছে এবং কোনও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর দ্বারা এর অপব্যবহারের সুযোগ নেই।

    ভারতের মণিপুরে সাম্প্রতিক সেনা অভিযানের সময় সন্ত্রাসীরা স্টারলিংক স্যাটেলাইটের অপব্যবহার করছে বলে বেশ কয়েকটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়। তবে স্টারলিংকের মালিক ইলন মাস্ক এই দাবিকে সম্পূর্ণ “মিথ্যা” বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।

    মাস্ক একটি টুইট বার্তায় বলেন, “স্টারলিংক স্যাটেলাইটের সিগন্যাল ভারত জুড়ে বন্ধ রয়েছে। এই ধরনের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং ভুল।”

    অভিযোগের সূত্র:
    সম্প্রতি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল মণিপুরে সন্ত্রাসবাদ দমনে সেনাবাহিনীর চলমান অভিযানের সময় একটি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে স্টারলিংক স্যাটেলাইট ব্যবহার করে যোগাযোগ চালানোর অভিযোগ ওঠে। বেশ কয়েকটি মিডিয়া রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল যে সন্ত্রাসীরা স্টারলিংকের মাধ্যমে গোপন বার্তা আদান-প্রদান করছে।

    মাস্কের প্রতিক্রিয়া:
    ইলন মাস্ক সরাসরি এই অভিযোগের জবাব দিয়ে বলেন, স্টারলিংক বর্তমানে ভারতের আকাশসীমার উপর কোনও সেবা সরবরাহ করছে না। তিনি আরও বলেন, “যে কোনও ধরনের অপব্যবহার ঠেকাতে স্টারলিংকের সিস্টেম অত্যন্ত নিরাপদ এবং নিয়ন্ত্রিত।”

    স্টারলিংকের কার্যক্রম ভারতে বন্ধ কেন?
    স্টারলিংক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা ভারতে এখনো আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পায়নি। ফলে, স্টারলিংকের সিগন্যাল ভারত জুড়ে অকার্যকর রয়েছে। তবে এটি নিয়ে ভারত সরকারের সঙ্গে স্টারলিংকের আলোচনাও চলছে বলে জানা গেছে।

    বিশ্লেষকদের মতামত:
    প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, স্টারলিংকের মতো উন্নত প্রযুক্তির অপব্যবহার রোধ করা বেশ সহজ। কারণ প্রতিটি স্যাটেলাইট সিগন্যালের উপর নজরদারি রাখা হয়। তাছাড়া, অনুমোদন ছাড়া কোনও দেশের আকাশসীমায় স্টারলিংকের মতো পরিষেবা কার্যকর রাখা সম্ভব নয়।

    উপসংহার:
    ইলন মাস্কের এই বিবৃতি ভারতের স্টারলিংক সংক্রান্ত বিতর্কে নতুন স্পষ্টতা এনেছে। স্টারলিংক স্যাটেলাইটের অপব্যবহার নিয়ে ছড়ানো গুজব এবং বিভ্রান্তি বন্ধ হওয়ার আশা করা হচ্ছে।

    ইলন মাস্ক ভারতের স্টারলিংক স্যাটেলাইট ব্যবহারের অভিযোগকে মিথ্যা বলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, স্টারলিংকের সিগন্যাল ভারত জুড়ে বন্ধ রয়েছে। বিস্তারিত পড়ুন এখানে।

  • রাশিয়া তালেবান নেতৃত্বাধীন আফগান সরকারকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত

    রাশিয়া তালেবান নেতৃত্বাধীন আফগান সরকারকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত

    ডেস্ক রিপোর্টঃ আন্তর্জাতিক রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ এক পদক্ষেপে রাশিয়া আফগানিস্তানের তালেবান নেতৃত্বাধীন সরকারকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ সিদ্ধান্ত দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে পারে।

    রাশিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে আফগানিস্তানের তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেছে। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, মস্কো কাবুলের নতুন সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে ইতিবাচক অগ্রগতি করছে এবং শিগগিরই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে।

    রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ সম্প্রতি এক বিবৃতিতে বলেছেন, আফগানিস্তানে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে তালেবানের সঙ্গে কার্যকর সংলাপ চালিয়ে যেতে হবে। ল্যাভরভের মতে, তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি না দেওয়ার ফলে কাবুলের বর্তমান পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে।

    এদিকে, তালেবান সরকারের মুখপাত্র রাশিয়ার এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, এটি দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরও জোরদার করবে এবং আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

    ১. আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি: তালেবান সরকার এখনও বেশিরভাগ দেশের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পায়নি। রাশিয়ার স্বীকৃতি এই শূন্যতা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
    ২. ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব: রাশিয়ার এই সিদ্ধান্ত দক্ষিণ এশিয়া এবং মধ্য এশিয়ার ভূ-রাজনীতিতে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
    ৩. অর্থনৈতিক সহযোগিতা: রাশিয়ার স্বীকৃতি পেলে আফগানিস্তানের অর্থনীতি পুনর্গঠন এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে সহায়তা করতে পারে।

    বিশ্লেষকরা বলছেন, রাশিয়ার এই পদক্ষেপ চীনের মতো দেশগুলিকেও তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রে উৎসাহিত করতে পারে। পাশাপাশি এটি পশ্চিমা দেশগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করবে যারা এখনও তালেবানের বৈধতা নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত।

    রাশিয়ার তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা আন্তর্জাতিক রাজনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত। এটি কেবল আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎই নয়, দক্ষিণ এশিয়া ও বিশ্ব রাজনীতিতে নতুন সমীকরণ তৈরি করবে।

    রাশিয়া আফগানিস্তানের তালেবান সরকারকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত। এটি আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে নতুন পরিবর্তন আনতে পারে। বিস্তারিত পড়ুন এখানে।

  • রাশিয়া ক্যান্সার ভ্যাক্সিন আবিষ্কার সফল হয়েছে

    রাশিয়া ক্যান্সার ভ্যাক্সিন আবিষ্কার সফল হয়েছে

    ডেক্স রিপোর্টঃ রাশিয়ার বিজ্ঞানীরা ক্যান্সার ভ্যাকসিন তৈরিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছেন। রাশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রেডিওলজি মেডিকেল রিসার্চ সেন্টারের জেনারেল ডিরেক্টর আন্দ্রে ক্যাপ্রিন ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে ঘোষণা করেন যে, বিভিন্ন গবেষণা কেন্দ্রের সহযোগিতায় ভ্যাকসিনটি তৈরি করা হয়েছে এবং ২০২৫ সালের প্রথম দিকে এটি বাজারে ছাড়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

    এর আগে, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ তারিখে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জানান যে, রাশিয়া ক্যান্সার ভ্যাকসিন তৈরির দ্বারপ্রান্তে রয়েছে এবং শিগগিরই রোগীরা এ টিকা পেতে পারেন।

    তবে, ভ্যাকসিনটি সম্পূর্ণরূপে আবিষ্কৃত হয়েছে এবং কার্যকারিতা প্রমাণিত হয়েছে—এমন নির্দিষ্ট তারিখ সম্পর্কে এখনও বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।

    এই ভ্যাকসিনটি ক্যান্সার রোগীদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা হবে বলে রাশিয়ার সরকার ঘোষণা করেছে।

    বিশ্বব্যাপী ক্যান্সার প্রতিরোধে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের এই ঘোষণা সম্পর্কে আরও জানতে, নিচের ভিডিওটি দেখতে পারেন:

    রাশিয়ার বিজ্ঞানীরা ক্যান্সার প্রতিরোধে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছেন। রাশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রেডিওলজি মেডিকেল রিসার্চ সেন্টারের জেনারেল ডিরেক্টর আন্দ্রে ক্যাপ্রিন জানান, বিভিন্ন গবেষণা কেন্দ্রের সহযোগিতায় এই ভ্যাকসিনটি তৈরি করা হয়েছে এবং ২০২৫ সালের প্রথম দিকে এটি বাজারে ছাড়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

    গামলেয়া ন্যাশনাল রিসার্চ সেন্টার ফর এপিডেমিওলজি অ্যান্ড মাইক্রোবায়োলজির ডিরেক্টর আলেকজান্ডার গিন্টসবার্গ জানান, প্রি-ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গেছে, এই ভ্যাকসিন টিউমার বৃদ্ধি এবং শরীরে তার বিস্তার রোধে কার্যকর।

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও এই সাফল্যের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি জানান, রাশিয়ার বিজ্ঞানীরা ক্যান্সার ভ্যাকসিন তৈরির দ্বারপ্রান্তে রয়েছেন।

    এই ভ্যাকসিনটি ক্যান্সার রোগীদের বিনামূল্যে সরবরাহ করা হবে বলে রাশিয়ার সরকার ঘোষণা করেছে।

    বিশ্বব্যাপী ক্যান্সার প্রতিরোধে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের এই ঘোষণা সম্পর্কে আরও জানতে, নিচের ভিডিওটি দেখতে পারেন:

  • গলাচিপায় বর্ণিল আয়োজন: বিজয়ের ৫৪তম বছর উদযাপন

    গলাচিপায় বর্ণিল আয়োজন: বিজয়ের ৫৪তম বছর উদযাপন

    মিঠুন পাল, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ গলাচিপায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাস ও চেতনায় মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ, মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা  আলোচনা সভা, শোভাযাত্রা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হবে।

    সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে গলাচিপা উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস উদযাপনের কার্যক্রম শুরু হয়। প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে বিজয় দিবসের শুভ সুচনা হয়। পরে স্থানীয় প্রশাসন, রাজনৈতিক দল, মুক্তিযোদ্ধা, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানানো হয় বীর শহীদদের। পরে শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. নাছিম রেজা, থানার অফিসার ইনচার্জ আশাদুর রহমান, উপজেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সত্তার হাওলাদার, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর উপজেলা আমীর ডা. মো. জাকির হোসেন, গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক  মো. হাফিজুর রহমান প্রমূখ।

    এদিকে বাংলাদেশ তুরস্ক ফ্রেন্ডশিপ স্কুলে মাঠে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন শেষে শান্তির প্রতীক পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে বিজয় মেলার উদ্বোধন করা হয়। এসময় আলোচনা সভায় বক্তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান। বিকেলে স্থানীয় স্টেডিয়ামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ এবং সন্ধ্যায় শিশু কিশোরদের অংশগ্রহণে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে স্থানীয় শিল্পীদের অংশগ্রহণে দেশাত্মবোধক গান, নৃত্য এবং নাটক পরিবেশন করা হবে। বিভিন্ন আয়োজনের মধ্যে আরও ছিলো  শিশু-কিশোরদের চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা।
    অনুষ্ঠান শেষে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হবে। এছাড়া ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসকে জাঁকজমকপূর্ণ করতে শহরের সরকারি বেসরকারি ভবনসহ বিভিন্ন স্থাপনায় লাল সবুজ বাতিতে আলোকসজ্জা ও পতাকা উত্তোলন করা হয়। এছাড়াও উপজেলা শহরে রাজনৈতিক দল বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও গণ অধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে বিজয় র‍্যালি অনুষ্ঠিত হয়।

    বিজয়ের ৫৪তম বার্ষিকীতে গলাচিপা জুড়ে ছিলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনার জাগরণ এবং আনন্দঘন পরিবেশ। নতুন প্রজন্মের অংশগ্রহণ এবং মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাস তুলে ধরার মধ্য দিয়ে এই আয়োজন একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।

  • গুচ্ছ থেকে বের হতে উপাচার্য বরাবর সমন্বয়কদের স্মারকলিপি প্রদান

    গুচ্ছ থেকে বের হতে উপাচার্য বরাবর সমন্বয়কদের স্মারকলিপি প্রদান

    ডেস্ক রিপোর্ট: গুচ্ছের সমন্বিত ভর্তি পদ্ধতি থেকে বের হয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়ে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্যের কাছে এই স্মারকলিপি পেশ করেন তারা। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সমন্বয়ক জান্নাতুল ইভা এবং নাইমুর রহমান সহ অন্যান্যরা।

    স্মারকলিপিতে গুচ্ছে থাকার কারণে নয়টি সমস্যার কথা তুলে ধরা হয়৷ সমস্যাগুলো হলো– ভর্তি প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা, বিশ্ববিদ্যালয় আঞ্চলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হচ্ছে, প্রশ্নপত্রের বৈচিত্র্যের অভাব, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মানদণ্ড উপেক্ষা, একাধিক সুযোগ হারানোর ঝুঁকি, বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য জটিলতা, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বকীয়তা হারানো, মেধার সঠিক মূল্যায়নের অভাব এবং অতিরিক্ত সময়ের অপচয়।

    স্মারকলিপিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে গুচ্ছপদ্ধতি থেকে বের হয়ে স্বতন্ত্র ভর্তি পরীক্ষা পুনঃপ্রবর্তন করা এবং আঞ্চলিক কেন্দ্রে পরীক্ষা নেওয়া অনুরোধ জানানো হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সমন্বয়ক নাঈমুর রহমান বলেন, ‘গুচ্ছ পদ্ধতিতে বিভিন্ন অসুবিধা থাকার কারণে এই প্রক্রিয়া থেকে বের হওয়ার জন্য ভিসি মহোদয়ের কাছে স্মারক লিপি নিয়ে যাই। উক্ত বিষয়ে যাওয়ার পরে স্যার বলেছে এখনো পর্যন্ত এই পদ্ধতিতে না থাকার পক্ষে এবং গত কালকের মিটিং না থাকতে চাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছি। উনি মিটিংয়ে জানিয়েছেন থাকলে সবাই থাকবে না হয় আমরাও থাকবো না।

    এই বিষয়ে আগামীকাল বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর একটা মিটিং আছে সেখান তিনি এটা উল্লেখ্য করবেন বলেছেন৷। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে শুরুতে গুচ্ছতে না থাকার বিষয়ে মতামত জানিয়েছিলাম। কিন্তু মন্ত্রণালয় থেকে একটি নির্দেশনার মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, অন্তত এইবছর যেন গুচ্ছতেই থাকি। আমাদের আসলে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বে যাওয়ার সুযোগ নেই।

    এবছর অন্তত গুচ্ছেই থাকছি। তারপরও আমাদের উপাচার্যদের একটা মিটিং রয়েছে।আমি সেখানে শিক্ষার্থীদের দাবিগুলোর কথা জানাব। তারপর ফাইনালি সিদ্ধান্ত নিতে পারব।’

  • বালাগঞ্জ ডেকাপুর ইসলামি যুব সংঘ (ডেইযুসের) কমিটি গঠন।

    বালাগঞ্জ ডেকাপুর ইসলামি যুব সংঘ (ডেইযুসের) কমিটি গঠন।

    অবিভক্ত বালাগঞ্জের বৃহত্তম অরাজনৈতিক সামাজিক সংগঠন ডেকাপুর ইসলামি যুব সংঘ (রেজি. নং ৯৬/৮৭)’র ২০২৪-২৬ সালের নতুন কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়েছে।

    শনিবার (২৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় সংঘের কার্যালয়ে এ উপলক্ষে এক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সংঘের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুফতি সৈয়দ শহীদ আহমদ বোগদাদী।

    মাওলানা কুহিনূর উদ্দিন চৌধুরী সঞ্চালনায় সর্বসম্মতিক্রমে মির্জা অয়েছকে সভাপতি ও শেখ জুয়েল রানাকে সাধারণ সম্পাদক এবং মির্জা এলেমানকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ১১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। আগামী দুই বছর নতুন কার্যকরী কমিটি দায়িত্ব পালন করবে।

    প্রধান নির্বাচন কমিশনার দায়িত্ব পালন করেন মির্জা আব্দুল হক জালালাবাদী।

    কমিটির অন্যরা হলেন সহ-সভাপতি ডা.মির্জা আবু নাছের এম রাহেল, সহ সাধারণ সম্পাদক এমুন আলম চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ মির্জা সিরাজ, প্রচার সম্পাদক মো: আবদুল কুদ্দুস বয়াতি, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মির্জা শেরওয়ান,অফিস সম্পাদক শেখ আবদুল করিম,পাঠাগার সম্পাদক শেখ আব্দুল বাছিত, সমাজ সেবা সম্পাদক মির্জা আব্দুস শহীদ খসরু।

  • ব্যান্ডউইথ ট্রানজিটের আবেদন নয়াদিল্লির নাকচ করেছে বাংলাদেশ

    ব্যান্ডউইথ ট্রানজিটের আবেদন নয়াদিল্লির নাকচ করেছে বাংলাদেশ

    ব্যান্ডউইথ ট্রানজিটের আবেদন নয়াদিল্লির নাকচ করেছে বাংলাদেশ উত্তেজনার আবহে এ বার ভারতকে ‘ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট’ দেওয়ার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করল অন্তর্বর্তী সরকার। উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগ বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে ‘ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট’ সুবিধার জন্য আবেদন জানিয়েছিল নয়াদিল্লি। কিন্তু সেই প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে ‘বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন’ (বিটিআরসি)। প্রসঙ্গত, প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ তথ্য পাঠানো যায় তাকে ব্যান্ডউইথ বা ডেটা ট্রান্সমিশন স্পিড বলা হয়।

    ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানাচ্ছে, আঞ্চলিক ডিজিটাল হাব হিসেবে বাংলাদেশের ভূমিকা দুর্বল হতে পারে, এমন আশঙ্কায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গত ১ ডিসেম্বর এ বিষয়ে একটি নির্দেশিকা জারি করেছে বিটিআরসি। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশের ‘সামিট কমিউনিকেশনস’ এবং ‘ফাইবার অ্যাট হোম’, ভারতীয় কোম্পানি ‘ভারতী এয়ারটেল লিমিটেড’-এর সঙ্গে আখাউড়া থেকে সিঙ্গাপুর পর্যন্ত ট্রানজিট সংযোগ স্থাপনের অনুমতি চেয়ে বিটিআরসিতে আবেদন করেছিল। তাতে প্রাথমিক সম্মতিও মিলেছিল।